শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

অক্টোবর থেকে পদ্মা সেতুর মূল পাইলিং

আগামী অক্টোবর মাস থেকে শুরু হয়ে যাবে পদ্মা সেতুর মূল পাইলিংয়ের কাজ। এ লক্ষ্যে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে শুরু হয়েছে টেস্ট পাইলিং। তবে এবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে মূল পাইলের আদলেই শুরু হয়েছে ট্রায়াল পাইলের কাজ। মাঝ নদীতে তীব্র স্রোতকে উপেক্ষা করে চলছে এ কাজ।

কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রায়াল পাইল থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে মূল পাইলিংয়ের জন্য ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা।

পদ্মার মাওয়া প্রান্ত থেকে ৯০০ মিটার দূরত্ব। প্রবল স্রোতকে উপেক্ষা করে চলছে পদ্মা সেতুর ট্রায়াল পাইলের কাজ। পরিকল্পনা অনুযায়ী ৬ দশমিক এক পাঁচ কিলোমিটার মূল সেতুর জন্য পদ্মার ২ প্রান্তে ৫টি করে ১০টি টেস্ট পাইলিং করা হবে। আর সেতু থেকে সড়কে নামার জন্য ২ পাশে ৩ কিলোমিটার এলাকায় ৮টি করে ১৬টি ভায়াডাক্ট পাইল বসানোর কথা।

এরমধ্যে এখন পর্যন্ত শুধু মাত্র মাওয়া প্রান্তে ৩টি টেস্ট পাইল আর ৫টি ভায়াডাক্টের কাজ শেষ হয়েছে। চূড়ান্ত পাইলের আগে নদীর ২ প্রান্তে ২টি ট্রায়াল পাইলের কাজ হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী মাওয়া প্রান্তের ট্রায়াল পাইলটির কাজ শুরু হয়েছে এর মধ্যেই।

ভায়াডাক্টের জন্য ২৪টিসহ সেতুতে মূল পাইল বসানো হবে ২৬৪টি। আগের টেস্ট পাইলগুলো দেড় মিটার ডায়া বিশিষ্ট হলেও এবার ট্রায়াল পাইলগুলোর ডায়া হচ্ছে মূল পাইলের মতোই ৩ মিটার। ১২০-১২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের এক একটি ট্রায়াল পাইল মাটিতে প্রবেশ করানোর পর এর ভিতরে নিছের অংশে কনক্রিট, মাঝের অংশে বালু এবং উপরের অংশে কনক্রিট ও রডের মিশ্রণ দেয়া হবে।

এক একটি ট্রায়াল পাইলের ওজন হবে ৫১৪ টন। চীন থেকে আনা ৩৮০ টন ওজনের হাইড্রোলিক হ্যামার দিয়ে এটি মাটিতে প্রবেশ করানো হবে। পুরো কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে ১ হাজার টন ওজনের অত্যাধুনিক একটি ক্রেন।

এখন পর্যন্ত মূল সেতুর কাজে ১০ দশমিক চার চার ভাগ অগ্রগতির লক্ষ্য নির্ধারিত থাকলেও অর্জন হয়েছে তার চেয়ে বেশি, ১৩ দশমিক পাঁচ তিন ভাগ। কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডের নদী ভাঙন আপাতত নিয়ন্ত্রণে

এদিকে, পদ্মা সেতুর কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডের নদী ভাঙন আপাতত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে ভাঙন প্রতিরোধে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন চীনের মেজর ব্রিজ কোম্পানি।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডের ৫টির মাঝে ২টি জেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেসে থাকা জেটির কোন ক্ষতি না হলেও জেটির সংযোগ সড়ক ও ক্রেনের রেল লাইনের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অংশে বাঁশ ও খুঁটি দিয়ে বেড়া দেয়া হয়েছে।

এছাড়া জিও ব্যাগ ভর্তি বালুর বস্তা ফেলার পর নতুন করে আর কোন ভাঙন দেখা দেয়নি। এর আগে, মূল সেতুর কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডে এই ভাঙন প্রথম দেখা দেয় ২৭ জুন। সে সময় ১শ’ মিটার দীর্ঘ ও ৫০ মিটার প্রস্থ এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। পরে ২৩ ও ২৬ আগস্ট আরো দুই দফায় ২০০ মিটারের বেশি এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে টসে জিতে স্বাগতিক ওয়েস্টবিস্তারিত পড়ুন

রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইলের দোকানে চুরির প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভবিস্তারিত পড়ুন

যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা

থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ধর্ম উপদেষ্টা: মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ
  • রাজশাহীতে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য ভাঙারির দোকানে
  • ২ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা-যশোর-বেনাপোল রুটে ট্রেন চলবে
  • ভরিতে এবার ১,৯৯৪ টাকা বাড়লো স্বর্ণের দাম
  • সংস্কার হলে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানালো সিপিডি
  • রাজশাহীতে সমন্বয়ককে হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর অভিযোগ
  • ড. ইউনূস: খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত
  • দেশের নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন
  • ঢাবি ক্যাম্পাসে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে শাটল বাস সার্ভিস
  • পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুকধারীর গুলি, নিহত ৩৮
  • সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজের
  • ড. ইউনূস: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, এটি ত্রুটিপূর্ণ