আত্বহত্যার আগে চিরকুট লিখেছিল ঝুমুর
চট্টগ্রামের রাউজানে নিজ শয়নকক্ষে ভেন্টিলেটারের লোহার গ্রিলের সঙ্গে রশি বেঁধে আত্মহত্যা করেছে ঝুমুর বড়ুয়া (৩০) নামের এক গৃহবধূ। তবে আত্মহত্যার পর তার শয়ন কক্ষ থেকে পাওয়া একটি চিরকুটে লেখা ছিল ‘এ মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমার নিজের ইচ্ছায় এটা করলাম।’
কি কারণে এই আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতে পারে তার কূল-কিনারা খুঁজে পাচ্ছেন না স্বজনরা। এই ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। সে উপজেলার ১০নং পূর্ব গুজরা ইউনিয়নের মধ্যম আঁধার মানিক গ্রামের ফুলের বাপের বাড়ির ওমান প্রবাসী ছোটন বড়ুয়ার স্ত্রী। বিবাহিত জীবনে সে দুই ও পাঁচ বছর বয়সী দুই কন্যা সন্তানের জননী।
ঝুমুর বড়ুয়ার পিতা উরকিরচর ইউনিয়নের আবুরখীল গ্রামের মৃদুল বড়ুয়া বলেন, গত বুধবার মেয়ে জামাই তার বিদেশ যাওয়ার টিকিট করার জন্য চট্টগ্রাম শহরে যায়। স্বামীর অনুপস্থিতিতে দুপুরে তার মেয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে আত্মহত্যা করে। খবর পেয়ে আমরা মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যাই। ছয় বছর আগে মেয়ের বিয়ে হলেও পারিবারিক কোনো কলহ ছিল না। কি কারণে মেয়ে আত্মহত্যা করেছে তা বুঝতে পারছেন না তিনি।
পূর্ব গুজরা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই মহসিন রেজা বলেন, ‘গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে আত্মহত্যার পূর্বে সে একটি চিরকুট লিখে যায়। তাতে তার মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী করেনি।’ পরে আত্মহত্যার ঘটনায় উভয় পক্ষের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশের সৎকার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। #মানবজমিন
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
চট্টগ্রামে চিনির গুদামে আগুন- ১৭ ঘণ্টা পরও পুরোপুরি নেভেনি
গতকাল (৪ মার্চ) বিকালে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার ঈসানগর এলাকায় অবস্থিতবিস্তারিত পড়ুন
পাল্টাপাল্টি অবস্থানে ছাত্রলীগ চবিতে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষক আমীর উদ্দিনকে অপসারণ ও লাঞ্ছনার বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন
ঋণের বোঝা নিয়ে দম্পতির ‘আত্মহত্যা’
মন্দিরের পাশেই কুঁড়েঘরে থাকতেন পুরোহিত স্বপন দে ও তাঁর স্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন