শনিবার, অক্টোবর ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আপু ও শুয়ে রইল বাইরে, আর ওর দুই বন্ধু ঘরে এসে আমাকে…..

আপু,
আজ আমি আপনাদের সাথে আমার জীবনের গল্প শেয়ার করবো
মানুষকে খুব বেশি বিশ্বাস/ভরসা করলে…অন্যকে কষ্ট দিলে
আর বাবা মায়ের কথা না শুনলে হয়ত এমনি হয়,
কারন তারা কখনো আমাদের খারাপ চান না
তা আমি আমার নিজের জীবন থেকে উপলব্ধি করেছি!

আমার নাম অনন্যা
আমি তখন অনার্স থার্ড ইয়ারে পড়তাম
তিন বছর ধরে তানজিলের সাথে আমার সম্পর্ক চলছিলো
ও তখন MBA Complete করে বেকার

আমার বাবা তানজিলকে মোটেও পছন্দ করতেন না
তাই আমাদের সম্পর্কটা বাসায় কেউই মেনে নিতে রাজি হয়নি
বাবা বলতো, সবাই নাকি বলে ও ভালো ছেলে নয়
আমার বাবার বন্ধুর ছেলে আর তানজিল এক সাথে পড়তো
তাই বাবা ওকে খুব ভালো করেই চিনতো

সবাই আমাকে অনেক বুঝাতো ওর সাথে সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলার জন্য
কিন্তু কে শুনে কার কথা, আমি প্রেমে এতই অন্ধ ছিলাম যে
আমি সবার অজান্তে ওর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করতাম

হঠাৎ একদিন হুট করে আমার বিয়ে ঠিক করে ফেললো বাসা থেকে
আমাকে কিছু না জানিয়েই নিয়ে যাওয়া হল নানুর বাড়ি
সেখানে যেয়ে দেখি বিয়ে বাড়ি সাজানো হচ্ছে
আমি আম্মুকে জিজ্ঞেস করলাম, কার বিয়ে ???
আম্মু বললো- সময় হলে দেখতে পাবি কার বিয়ে !!!

হলুদের রাতে যখন আমাকে সাজানোর জন্য আর মেহেদি পড়ানোর
কাজিন-রা আসলো, তখন বুঝতে পারলাম
আমাকে বিয়ে দেয়ার জন্য সবাই চালাকি করে এভাবে নিয়ে এসেছে
ওই মুহূর্তে আমার আর কোন রাস্তা খোলা ছিল না পালানোর মত
তাই বাধ্য হয়ে মামাতো ভাইকে বিয়ে করলাম , ওর নাম সিয়াম
সে আমাকে ছোট বেলা থেকেই খুব পছন্দ করতো!

বাসর রাতে খুব কান্না শুরু করলাম আমি
আমার স্বামী আমাকে জিজ্ঞেস করলো আমি কেন কান্না করছি
আমি তাকে সব খুলে বললাম তানজিলের ব্যাপারে
তাকে এটাও বললাম যে, কোন দিন তাকে আমি ভালবাসতে পারবো না
সব সময় আমি তাকে আমার ভাই বলেই ভেবেছি
তাই তাকে ভালবাসা বা তার সাথে সংসার করা আমার ধারা সম্ভব না
সব শুনে সে বললো, যত দিন না আমি তাকে মন থেকে মেনে নিতে পারছি
ততদিন সে আমার কাছে কোন স্বামীর অধিকার ফলাবে না!

তখনো তানজিলের সাথে আমার পুরো যোগাযোগ রয়ে যায়
বিয়ের ২২ দিন পর আমি তানজিলের সাথে পালিয়ে যাই,
তানজিলই আমাকে বলেছিল, তুমি আমার কাছে চলে আসো
আমরা আবার নতুন করে সংসার শুরু করবো!

আমি ওর মিষ্টি কথায় ভুলে আমার স্বামী সিয়ামকে রেখে চলে গেলাম
যাবার সময় একটা চিঠিতে সব কিছু লিখে গেলাম সবার কাছে…

ওদিক দিয়ে সবাই আমাকে খোজা শুরু করলো
আমরা ঢাকা থেকে চলে গেলাম সিলেটে , তারপর আমরা বিয়ে করে নিলাম
সেখানে ওর বন্ধুর বাসায় যেয়ে উঠলাম
২/৩ দিন পর আমার বাসায় আমি ফোন করে জানিয়ে দিলাম
আমাকে যেন কেউ অযথা না খুঁজে…আমি আর ফিরবো না!

আমরা একটা বাসা ভাড়া করলাম
সেখানেই আরম্ভ করলাম আমাদের নতুন সংসার।
১ মাস পর আমি আমার প্রথম স্বামীকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিলাম
সিয়াম সেদিন আমাকে ফোন করে খুব কান্না করছিলো,
আমি তাকে বললাম আমাকে মাফ করে দেয়ার জন্য
আর আমাকে ভুলে সেও যেন নতুন করে সংসার সাজিয়ে নেয়।

৩ মাস পর আমার মা আমাকে ফোন দিয়ে জানালো
বাবা বলেছে আমাদের বাসায় যেতে,
তার মানে সবাই আমাদের মেনে নিয়েছে, ক্ষমা করে দিয়েছে
তারপর আমরা বাসায় গেলাম….সবাই ওকে ভালো ভাবেই Accept করলো

বিয়ের ১ বছর যেতে না যেতেই লক্ষ্য করলাম…
তানজিল আমার সাথে খুব দুর-ব্যাবহার করে
মাঝে মাঝে রাতে বাসায় Drinks করে ফিরে
ঝগড়ার সময় গায়েও হাত তোলা শুরু করলো
আমার বাবা-মাও কখনো আমার সাথে এমন করেনি

একদিন রাতে ও ওর দুইটা বন্ধুকে বাসায় নিয়ে আসলো
আমাকে বললো, ওরা সবাই আজ রাতে এখানেই থাকবে আর Drinks করবে
আমি যেন ওদের ভালো করে আপ্যায়ন করি , ওরা যা বলে তাই তাই যেন করি
ওদের মনের সব ইচ্ছে যেন পূরণ করি।
ওরা যদি সন্তুষ্ট না হয় তাহলে আমার খবর আছে,
আমার কাছে ব্যাপারটা মোটেও সুবিধার লাগছিল না

রাত ১ টার সময় তানজিল ওর দুই বন্ধুকে
আমাদের Bed রুমে পাঠিয়ে দিলো আর ও শুয়ে রইল ড্রইং রুমে
তারা এসে আমাকে জোর করে যা যা করা দরকার তার সবকিছুই করলো
আমি তানজিলকে অনেক ডাকলাম, কিন্তু ও কোন সাড়াই দিলো না
আমি বুঝে গেলাম ও এগুলো ইচ্ছে করে করলো সব!

পরের দিন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, ওর সাথে আর নয়
আমি আমার নিজের বাসায় ফিরে যেয়ে সবাইকে সব বলে দিবো
যে মদ খেয়ে তার বউকে বন্ধুদের হাতে ছেড়ে দেয়
সে যে আরো কি কি করতে পারে তা ভাবতেই ঘৃণা হচ্ছিলো!

যখন আমি চলে যাচ্ছিলাম তখন ও বললো
কাল ওর মাথা ঠিক ছিল না তাই ওসব করেছে
আমি যেন সব ভুলে যাই আর ওকে ক্ষমা করে দেই
আমি তো এই নোংরা ব্যাপারটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না
তাই চলে যাবার জেদ ধরে রইলাম।

ওর আবার মাথা গরম হয়ে গেলো…রেগে যেয়ে ও আমার বাম কানে
এমন জোরে একটা চড় মারলো যে, সাথে সাথে গমগম করে রক্ত বার হতে লাগলো
আমি অজ্ঞান হয়ে গেলাম…আমাকে ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হলো,
Treatment এর পর একটু সুস্থ হলাম…কিন্তু কানে খুব বেথা
সেখানে জানতে পারলাম আমি প্রেগন্যান্ট, তিন মাস চলে

বাসায় ফিরে ও আমাকে প্রেসার দিলো বাচ্চা নষ্ট করে ফেলার জন্য
বলছে, এখন বাচ্চা আনলে ওটাকে খাওয়াবে কি !!!
আমি অনার্স কমপ্লিট করার পর আর ওর একটা ভালো Job হবার পর যেন বেবি নেই
আমি কিছুতেই রাজি হলাম না…প্রথম সন্তান কেউ কি পারে এভাবে নষ্ট করতে ? আমিতো মা !!!
এক পর্যায়ে খুব ঝগড়া আরম্ভ হয়ে গেল…ও এতই অমানুষে পরিনত হল যে,
আমার পেটে লাথি মেরে ও Baby টাকে শেষ করে দিল

সাথে সাথে Bleeding শুরু হলো
তারপর আমি আবার অজ্ঞান হয়ে গেলাম
ঢাকা মেডিক্যালে আমাকে ভর্তি করানো হলো,
আমার বাড়ির সবাইকে খবর দেয়া হলো
তাদের বলা হলো, বাথরুমে পড়ে যেয়ে এই অবস্থা হয়েছে
আমি সত্যিটা কাওকে বললাম না ও ছোট হয়ে যাবে তাই।

আমি তখন সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না কি করবো আমি
পর পর তানজিল আমার সাথে তিনটা জঘন্য কাজ করলো
বন্ধুদের দিয়ে নোংরামো, আমার কানে আঘাত আর আমাদের প্রথম সন্তানকে হত্যা
এত কিছুর পর আমি আর পারছিলাম না ওকে কিছুতেই সহ্য করতে

হাসপাতাল থেকে আমি আমাদের বাসায় চলে যাই
৪/৫ দিন পর ও আমাকে ফিরিয়ে নিতে আসে আমাদের বাসায়
ক্ষমা চায় আর বলে, এমন কাজ সে আর কখনো করবে না

আমার মা তো জানতেন না ও আমার সাথে ঠিক কি কি করেছে
তাই মাও আমাকে বুঝালো ওর কাছে ফিরে যেতে
বললেন, এমন ঝগড়া তো স্বামী-স্ত্রীর মাঝে হয়েই থাকে
কিন্তু আমি কাওকে সত্যি গুলো বলতে পারছিলাম না
তবুও নিজের মনকে সান্তনা দিয়ে আবারো ফিরে গেলাম ওর কাছে
ক্ষমা করে দিলাম ওকে।

কয়েক মাস আবার সব ভালই গেল
আমি ভাবতে শুরু করলাম ও ভালো হয়ে গেছে
কিন্তু কথায় আছে না, কুত্তার লেজে নাকি ঘি মাখলেও সোজা হয় না
তানজিল আবার Drinks করা শুরু করলো
বাসায় ফিরে অনেক রাত করে, আমি কিছু বললেই গায়ে হাত তুলে

একদিন তুমুল ঝগড়ার সময় ও আমাকে লোহার একটা রড দিয়ে
মাথায় বাড়ি দিলো, সাথে সাথে মাথা ফেটে রক্তপাত শুরু হলো
ওই অবস্থায় ও আমাকে রেখে পালিয়ে গেলো
বাসা থেকে চলে যেয়ে আমার বাসায় ফোন দিয়ে বললো
আমার বাসায় যেন তাড়াতাড়ি সবাই যায়
আমি সিঁড়ি থেকে পরে যেয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছি

এরপর আমার আর কিছুই মনে ছিল না
গেয়ান ফেরার পর নিজেকে আবিষ্কার করলাম হাসপাতালের ব্যাডে
মাথায় ২৬ তা সেলাই করা হয়েছে
ডাক্তার বলেছে, আঘাতটা যদি আরেকটু জোরে লাগতো
তবে আমাকে আর বাঁচানো যেত না

মায়ের থেকে সব জানতে পারলাম, শুনলাম ও পলাতক আছে
আমার বাবা থানায় একটা ডাইরি করলো
পুলিশ ওকে ধরার জন্য লেগে পরেছে

আমি সুস্থ হয়ে ৮ দিন পর বাসায় ফিরলাম
এইবার আমার মা-বাবা আর কেউই চান না আমি আর ওর কাছে ফিরে যাই
বাবা আমাকে বললেন, আমি তোমার ভালোর জন্যই সেদিন বলেছিলাম,
তুমি ওকে বিয়ে করো না….না পারলে নিজে সুখী হতে
আর না পারলে অন্যদের সুখি করতে।

ভেবে দেখলাম, সত্যিই তো আজ জীবনের এই পর্যায়ে এসে আমার জীবনের পুরোটাই ফাকি
নিজের প্রথম সন্তানকে বাচাতে পারলাম না…
নিজে মরা থেকে বেচে ফিরলাম
বাবা মাকে কষ্ট দিলাম…
তাদের অবাধ্য হয়ে আজ আমি এই জীবন বহন করছি
মাঝে থেকে অন্য আরেকটা ছেলেকে ঠকালাম
যে আমাকে কোন কিছুর বিনময় ছাড়াই ভালবাসতো
হয়ত তার নিষ্পাপ মনের অভিশাপেই আজ আমার এই পরিনতি

১২ দিন পর তানজিলকে পুলিশ গ্রেফতার করলো
Attempt To Murder মামলায় ওকে থানায় বন্দী করা হলো
পুলিশ আমার থেকে বয়ান নেয়ার জন্য আসলো,
আমার বয়ানের উপরই Depend করছে এখন তানজিলের ভবিষ্যৎ
আমি পারলাম না ওর বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে
কারন ও যতই অন্যায় করুক, ও তো আমার ভালবাসা, আমার স্বামী
জামিনে মুক্তি পেয়ে গেলো তানজিল

আমার কাছে আবারো ক্ষমা চাওয়ার জন্য আসলো
ওইদিন ওর সাথে আমি একটা কথাও বলিনি
সিদ্ধান্ত নিলাম, এটা কোন জীবন নয়
ওকে এখন ক্ষমা করে আবার ওর কাছে ফিরে গেলে
ও যে আমার সাথে আর এমন করবে না তার কোন গ্যারান্টি নেই
তার চেয়ে একা থাকা অনেক ভালো

বাবা ততদিনে তানজিলকে দেয়ার জন্য ডিভোর্স পেপার রেডি করে ফেলেছে
অবশেষে আমি তানজিলকে ডিভোর্স দিয়ে দিলাম
শেষ, সব সম্পর্ক শেষ ২ বছর ৩ মাসের মাথায়…আজ থেকে ও মুক্ত
আমি হয়ত পারিনি ওকে সুখি করতে

এরপর আমার প্রথম স্বামী Siam একদিন আমাদের বাসায় আসে আমাকে দেখতে
আমার সাথে আবার যোগাযোগ করে সব ভুলে গিয়ে…সে আমাকে ক্ষমা করে দিয়েছে
খুব আবসোস করলো আমার এই পরিণতির জন্য
সে এখনো বিয়ে করেনি….কারন আমাকে সে আজো ভালবাসে

১ মাস পর জানতে পারলাম আমি আবারো প্রেগন্যান্ট
মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো
তখন না হয় তানজিল Babyটাকে মেরে ফেলেছিল
কিন্তু আমি এখন মা হয়ে তো এটা করতে পারবো না
তবে কি আমি ভুল করলাম ওকে ছেড়ে দিয়ে !!!
কি হবে এখন এই Baby’r পরিচয় ?

এখন আমি ৫ মাসের প্রেগন্যান্ট
তানজিল জানে তার সন্তান আমার গর্ভে
কিন্তু আমি তো ওকে এই Baby কিছুতেই দিবো না
ও যদি আবার বিয়ে করে নেয় তবে সৎ মা এসে আমার বেবিকে কষ্ট দিবে

আমার প্রথম স্বামী Siam এর হাপ-ভাব দেখে মনে হয়
সে আমাকে আবার ফিরিয়ে নিতে চায়
তানজিলের সন্তানকে সে বাবার পরিচয় দিতে চায়
আমরা যে নতুন করে আবারো যোগাযোগ করছি
এটা দুই পরিবারের কেউ জানে না

আপু, বুঝতেছি না আমার এখন কি করা উচিত?
আমি কি তানজিলের Baby নিয়ে ওর কাছে যাবো ? নাকি সিয়ামের কাছে যাবো ?
আর নাকি Baby নিয়ে জীবনের বাকি সময় একাই পাড় করে দিবো ?
কি করলে আমি আর আমার বাচ্চা দুই জনই ভালো থাকবো ?
দুই জনই এখন আমার ডিভোর্স করা স্বামী
আমি এখন মরতেও পারছি না, শুধু একজন আমার সাথে রয়েছে তাই
আল্লাহ একটা পথ দেখাও এই নিষ্পাপ শিশুর উছিলায়।

পরামর্শঃ
তোমার কস্টের সীমা অনেক বিস্তৃত, মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল হচ্ছে, যেটা করা উচিত ছিলো কিন্ত সেতা করে না। আর মানুষ যখন ভুল করে তখন সে বুজতে পারে না কিংবা বুজতে চাই না,বিয়ের পরে ভালোবাসার টানে নিজের স্বমাীকে ছেড়ে ভুল করেছো সেটা অনেক ক্ষেত্রেই যুক্তিযুক্ত না. যে স্বামী মাতাল হয়ে নিজের স্ত্রী কে অন্য কারও হাতে তুলে দিতে পারে সে যে কত বড় বর্বর সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না,এটা কোন ভাবেই মানা যাই না,তবুও ত তুমি অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছো,আমি তোমাকে এটাই বলবো এই পাষন্ডের কবল থেকে তুমি যেহেতু নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছো সেহেতু ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত আর নিও না. সামনে তোমাকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে একা একা হয়তো পারবে না,সিয়াম যদি সব কিছু ভুলে গ্রহণ করতে চাই তবে তাকে বঞ্চিত করা ঠিক হবে না. আর আবেগ নয় বাস্তবতা কে অনুসরণ করো,সামনে তোমাকে অনেক দুরে যেতে হবে

বি:দ্র: আমরা শুধুমাত্র মানুষিক শক্তির জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকি। আইনগত সহযোগীতার জন্য অবশ্যই বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা ও আদালত আছে। সমস্যা অতি গুরুতর হলে সেখানে গেলে আপনি অবশ্যই আইনি সহায়তা পাবেন; (ভিন্ন.কম)

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চা কন্যা খায়রুন ইতিহাস গড়লেন  

চা শ্রমিকদের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে সব মহলেই পরিচিত হবিগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন

চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস

 শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.বিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

  • স্বাধীনতার জন্য সিরাজুল আলম খান জীবন যৌবন উৎসর্গ করেছিল
  • ৫৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ১০৬ জনকে সম্মাননা দিল ‘আমরা একাত্তর’
  • হাতিয়ায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি
  • ৫৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন পুলিশ সদস্য
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • চলে গেলেন হায়দার আকবর খান রনো
  • গফরগাঁওয়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক শামছুন নাহার
  • ‘ও আল্লাহ আমার ইকবালরে কই নিয়ে গেলা’
  • ভিক্ষুকে সয়লাভ নোয়াখালীর শহর
  • কঠিন রোগে ভুগছেন হিনা খান, চাইলেন ভক্তদের সাহায্য
  • কান্না জড়িত কন্ঠে কুড়িগ্রামে পুলিশের ট্রেইনি কনস্টেবল
  • অজানা গল্পঃ গহীন অরণ্যে এক সংগ্রামী নারী