আমাকে আরও কিছুদিন সময় দিন, আমি বের হব, সবার সামনে আসব
ঢালিউড কন্যা অপু বিশ্বাস ভীষণ মর্মাহত হয়েছেন। প্রকাশ্যে না এলেও দুই সপ্তাহ হলো বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর ফিরে এলেন তিনি। সেই খবর প্রকাশ হচ্ছে নানা গণমাধ্যমে। কিন্তু তাঁর অনুপস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও কতিপয় অনলাইন সংবাদ পোর্টালগুলোতে তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত কিছু খবর কষ্ট দিয়েছেন তাঁকে। সেসময় ওই খবরগুলোতে কান না দিলেও, এখন মুখ খুললেন তিনি।
গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে এক গুজব। সেই দিন নাকি ছিল অপু বিশ্বাসের বিয়ে! বর যশোরের তন্ময় বিশ্বাস। উত্তরার এক বাসায় তাঁদের বিয়ে। ফেসবুক থেকে কয়েকটি অনলাইন পোর্টালে ভাইরাল হয় সেই খবর। অপুর নজরে এলেও তাৎক্ষণিক কোনো জবাব দিতে পারেননি তিনি। ফিরে এসে ওই খবরকে স্রেফ ‘গুজব’ বলে উড়িয়ে দিলেন এই নায়িকা। মুঠোফোনে অপু বিশ্বাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘মানুষগুলো আজব। কার সঙ্গে যে কার বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে …। সেই খবর আবার এত সুন্দর করে বানিয়ে বানিয়ে ফেসবুকে প্রচার করল। পরে কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল সেগুলো প্রচার করল। একবারও সত্য-মিথ্যা যাচাই করল না। খুব কষ্ট পেয়েছি আমি।’
সম্প্রতি এই নায়িকাকে নিয়ে প্রকাশিত হয় আরও এক খবর। অপু বিশ্বাস আত্মহত্যা করেছেন। খবরের সত্যতা জানতে বিভিন্ন জায়গা থেকে একের পর এক আসতে থাকে সংবাদপত্রের দপ্তরে। এ ধরনের গুজবে মর্মাহত অপু বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর মতো স্পর্শকাতর একটা বিষয় নিয়েও গুজব রটানো হলো! আমার কাছে মনে হয়, ফেসবুকের মাধ্যমে যাঁরা এসব গুজব ছড়ায়, তাঁরা মানসিকভাবে অসুস্থ। এটা কি গুজব ছড়ানোর জায়গা? ফেসবুকে এসব দেখে আমার ছোট মামা ভারত থেকে ফোন করে কেঁদে ফেলেছিলেন।’
এসব অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন কি না জানতে চাইলে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘এখন কিছুই বলব না। আমাকে আরও কিছুদিন সময় দিন। আমি বের হব, সবার সামনে আসব। তখন এসব ব্যাপারে জানাব আপনাদের।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন