শনিবার, অক্টোবর ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আমাদের কি এ দেশে বেঁচে থাকার অধিকার নেই : মাহমুদুর রহমানের মা

সাত বছর ধরে অত্যাচার সহ্য করছি আর কত। আমরা তো এই দেশেরই নাগরিক। আমাদের কি এ দেশে বেঁচে থাকার অধিকার নাই। তাহলে কেন এত অত্যাচার। এর কি কোনো শেষ নেই।

আজ শুক্রবার ছেলে আমারদেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সাথে দেখা করতে না পেরে মিন্টু রোডের ডিবি অফিসের সামনে সাংবাদিকদের একথা বলেন তার মা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম।

এসময় তার সাথে মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, আমার দেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)’র মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান প্রমুখ।

বিকেল ৫টা ২০ মিনিটের সময় মাহমুদা বেগম ছেলেকে দেখতে ডিবি অফিসের গেইটের সামনে যান। সেখানে কর্মরত এসআই সফিজ এগিয়ে এসে জানতে চান ‘কি কারণে এসেছেন’। তার উত্তরে মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ‘তিনি মাহমুদুর রহমানের মা। ডিবি অফিসে রিমান্ডে থাকা অসুস্থ্য ছেলের সাথে একটু দেখা করতে চান’। এসআই সফিজ বলেন, আপনারা বাইরে অপেক্ষা করেন। আমি ঊর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে আসছি। প্রায় ১০ মিনিট পর এসআই সফিজ ফিরে এসে বলেন ‘দু:খিত আজ আর দেখা করা সম্ভব হবে না’।

পরে মাহমুদা বেগম উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছেলে কেমন আছে দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ দেখতে দিলো না।
তিনি বলেন, যে অভিযোগে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে আনা হয়ে সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। ২০০৬ সালের পরে মাহমুদুর রহমান কোনো দিন আমেরিকা যায়নি। তাহলে কি তিনি সবার চোখ এড়িয়ে অদৃশ্য হয়ে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। না কি অদৃশ্য অভিযোগের কারণে তাকে আটক রাখা হয়েছে। সেই অদৃশ্য অভিযোগগুলো আপনারদের মাধ্যমে (সাংবাদিকদের) দেখতে চাই।

তিনি বলেন, খবর সংগ্রহ করতে আমেরিকা গিয়ে কনফারেন্স করতে হয় এটা ঠিক না। খবর এখান থেকে পাওয়া যায়। কেউ স্ট্যাটাস দিলেই আমার গলায় রশি দিয়ে টেনে নিয়ে যাবে এ কেমন কথা। এরও একটা শেষ হওয়া উচিত।

তিনি আরো বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ আছে যে মাহমুদুর রহমানকে যখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তখন যেন তার একজন আইনজীবী উপস্থিত থাকে। এখন পুলিশ সেই নির্দেশের কতটা মানবেন জানি না।

আইনজীবী মাসুদ তালুকদার বলেন, মাহমুদুর রহমানকে যখন রিমান্ড দেয়া হয় তখন বিজ্ঞ আদালত বলেছেন, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্টের একটি সিদ্ধান্ত আছে সেই সিদ্ধান্ত মোতাবেক যেন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর ওই সিদ্ধান্তের যে দুটি নীতিকে নির্ধারণ করেছে তার একটি হলো জিজ্ঞাসাবাদের সময় একজন ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করতে হবে এবং যতদুর সম্ভব জিজ্ঞাসাবাদের সময় নিযুক্ত কৌশলীকে উপস্থিত রাখতে হবে।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মাহমুদুর রহমান একজন অসুস্থ্য মানুষ। জেলে থেকে তার শরীরের প্রায় ১০ কেজি ওজন কমে গেছে। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। অথচ তাকে রিমান্ডে নিয়ে আসে হয়েছে। এই মামলায় উনাকে কেন আনা হয়েছে তার আদৌ সম্পৃক্ততা আছে কি না এ বিষয়গুলো এখনো পরিষ্কার না। তবে এই মামলার আমেরিকার বিচার অথবা কারো স্ট্যাটাসের কোনোটার সাথে মাহমুদুর রহমানের সম্পৃক্ত থাকার কোনো কারণ আমরা পাইনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল