‘আর ঘুমপাড়ানি বক্তব্য শুনতে চাই না’

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছেন, দেশে কোনো হত্যা হলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের কাছ থেকে শুনতে পাই, খুব শিগগির অপরাধীদের ধরা হবে। অপরাধীরা শনাক্ত হয়েছে, চিহ্নিত হয়েছে। এ ধরণের ঘুমপাড়ানি বক্তব্য শুনতে চাই না। এসব বলে প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করা হয়। নিজের গাফিলতি প্রকাশ পায়। তাই এ সব বন্ধ করে সব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
রোববার বেলা আড়াইটার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে লালমাটিয়ায় শুদ্ধস্বরের প্রকাশকসহ আহত তিন ব্লগারকে দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ সব মন্তব্য করেন তিনি।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘একের পর এক মুক্তমনা লেখকদের হত্যা করা হবে আর পুলিশ আশারবাণী শুনিয়েই যাবে তা হতে পারে না। এভাবে চলতে থাকলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা থাকবে না। আগের হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতার করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না।’
তিনি বলেন, যারা এ ধরণের কাজ করে তাদের শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না বলেই অপরাধীরা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠিছে। সরকারের উচিৎ এমন নির্দেশনা দেওয়া যাতে সাধারণ মানুষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আস্থা রাখতে পারে।
মিজানুর রহমান আরো বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে কোনো উগ্রপন্থী সদস্য আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার। নিজেকে সন্দেহমুক্ত রাখতে চাইলে নিজের ঘরকেই আগে পরিষ্কার করা দরকার।’ পুলিশ সদস্যদের কোনো ইন্ধন আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
নিউজ ডেস্ক: সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
নিউজ ডেস্ক: বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, সংঘাত-সন্ত্রাসের রাজনীতিতেবিস্তারিত পড়ুন

ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
নিউজ ডেস্ক : সরকারি ভাতার ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম কিস্তির টাকাবিস্তারিত পড়ুন