এই দিনে ভালোবাসার নাম করে নীরবে ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা (ভিডিও)
১৪ ফেব্রুয়ারী, ভালোবাসা দিবস, এই দিনে ভালোবাসার নাম করে নীরবে ধর্ষিত হচ্ছে বাংলাদেশের নারীরা! পার্ক গুলো যেন হয়ে উঠে বেড রুম। আর আবাসিক হোটেল সেতো বাসর রাতকে ছাড়িয়ে যায়।
প্রেমের ফাঁদে ফেলে যদি একবার বিছানায় নিয়ে যাওয়া যায়। সেইবারই মোবাইলে ছবি ধারন। আর যদি প্রেমিকা ছবি তুলতে না দেয়, তাহলে প্রেমিক বলে জান তোমাকে যখন মনে পড়বে, আমি তখন দেখব এবং পরে ডিলেট করে দেবো। এগুলো কাউকে দেখাব না কারণ তুমি আমার জান।
এই কথাগুলো শুনে প্রেমিকা ভাবে না জানি ও আমাকে কত ভালবাসে। আমার সৃতি নিয়ে থাকতে চায়, থাক না, কি হবে, ঐ তো দেখবে। ও তো আমাকেই ভালোবাসে, ও তো আমাকেই বিয়ে করবে।
তারপর অনেক কিছু, ছবি বা মোবাইল ক্যামরায় ভিডিও দৃশ্য ধারণ হয় সম্মতিতেই। ব্যাচ হয়ে গেলো। এরপরই আসল খেলা শুরু হয়ে যায় প্রেমিকের।
দুইদিন পরপর প্রেমিক আবারও অনৈতিক প্রস্তাব দেয়। প্রেমিকা রাজি না। প্রেমিকের সরাসরি চলে হুমকি, রাজি না হলে সব ফাঁস। কি আর করা বাধ্য হয়ে আবারও শরীর বিসর্জন।
আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না কত মেয়ে এইভাবে ধর্ষিত হচ্ছে। ভেবে দেখুন তো আমরা কতটুকু পেরেছি, আমাদের মা বোনকে রক্ষা করতে।
এখানেই শেষ নয়, অনেক কুলাঙ্গার আবার মেয়েদের পরিবার থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা হাঁতিয়ে নিচ্ছে। শুধু সন্মানের জন্য নীরবে এইসব সহ্য করছে তারা। আর যেই সব মেয়েরা একবার শরীর বিসর্জন দেওয়ার পরও টাকা কিংবা শরীর বিসর্জন দিতে অস্বীকৃতি জানায় তাদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও চিত্র মানুষের হাতে চলে যাচ্ছে। লজ্জাকর পরিস্থিতি তে অনেক বোন নীরবে আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছে।
আসুন আমরা এইসব অপ্রিতিকর ঘটনা থেকে আমাদের মা বোনকে রক্ষা করতে একটু সচেতন হই। একমাত্র আমাদের সচেতনাই পারে অপরাধ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন