এই পেশার মেয়েরাই প্রেমে প্রতারণা করেন সবচেয়ে বেশি
প্রেমে প্রতারিত হন অনেক পুরুষই। কিন্তু কোন মেয়ে প্রেমে প্রতারণা করবেন, আর কে করবেন তা করবেন না, সেই বিষয়টির সঙ্গে যে মেয়েদের পেশার একটি গোপন যোগ রয়েছে, তা বোধহয় প্রতারিত পুরুষরাও জানতেন না। কিন্তু এমন সংযোগের কথাই দাবি করেছে সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষার ফলাফল।
ভিক্টোরিয়া মিলান নামের একটি অ্যাফেয়ার সাইট সম্প্রতি প্রেমে প্রতারণার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে একটি সমীক্ষা চালায়। সমীক্ষার অঙ্গ হিসেবে তারা প্রশ্ন করেছিল এমন ৫৬৫০ জন মহিলাকে যাঁদের বিরুদ্ধে প্রেমে প্রতারণার অভিযোগ তুলেছেন তাঁদের স্বামী বা প্রেমিকরা। সমীক্ষার ফলাফলে দেখা গিয়েছে, যেসব মহিলা অর্থনৈতিক লেনদেন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ (যেমন ব্যাংক কর্মী, শেয়ার ব্রোকার, কিংবা অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ইত্যাদি) তাঁদের দ্বারাই নাকি তাঁদের প্রেমিক বা স্বামীরা সবচেয়ে বেশি প্রতারিত হন। এই সব পেশায় নিযুক্ত মহিলাদের অধিকাংশেরই তাঁদের পুরুষ সহকর্মীদের সঙ্গে গোপন প্রেম রয়েছে বলে দেখা গিয়েছে।
প্রেমে প্রতারণাকারী মহিলাদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন পাইলট ও বিমান সেবিকারা, আর তৃতীয় স্থানে ডাক্তার ও নার্সরা।
কর্মরত মহিলারা কী ধরনের প্রতারণা করে থাকেন, তারও একটা আভাস পেতে চেয়েছিল এই সমীক্ষা। সেখানে দেখা গিয়েছে, প্রতারক মহিলাদের মধ্যে মাত্র ১৫ শতাংশ তাঁদের কোনও পুরুষ সহকর্মীর সঙ্গেই গোপন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিন্ত ৮৫ শতাংশ চাকুরিজীবী মহিলাই কর্মক্ষেত্রে প্রেম করার ব্যাপারটাকে পছন্দ করেন না। এঁদের মত হল, কর্মক্ষেত্রে গড়ে ওঠা প্রেম অধিকাংশ সময়েই অপ্রীতিকর পরিণতির সম্মুখীন হয়। তাছাড়া এই ধরনের সম্পর্কের কুপ্রভাব তাঁদের পেশাগত দক্ষতাকেও হ্রাস করতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।
তবে সমীক্ষার ফলাফলে দেখা গিয়েছে, কর্মক্ষেত্রে প্রেম যেসব মহিলার নাপসন্দ, তাঁদের অনেকেই নাকি সহকর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কে অস্বচ্ছন্দ বোধ করলেও, স্বল্পকালীন পুরুষসঙ্গ তেমন অপছন্দ করেন না। প্রতারক মহিলাদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ তাঁদের এক বা একাধিক পুরুষ সহকর্মীর শয্যাগতা হয়েছেন বলে জানিয়েছে সমীক্ষাটি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন