একজন পুরুষকে জবাব দিতে গিয়ে মেয়েরা বেছে নিলেন পর্নোগ্রাফির ভাষা!
কী কারণে তাঁরা তাঁদের যৌন অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য বেছে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়াকে? টুইটার কি পর্যবসিত হতে চলেছে পর্নোগ্রাফিতে?
টুইটারে আজকাল যৌন অভিঘাতের বেশ কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে শুরু করেছেন মহিলারা। একথা সবাই জানেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প মহিলাদের হেয় প্রতিপন্ন করে অনেক সময়েই বিভিন্ন রকমের মন্তব্য করে থাকেন। এবার তাঁকে জবাব দিতে এগিয়ে এলেন মহিলারা, আর মাধ্যম হিসাবে বেছে নিলেন টুইটারকে। এই কাজে প্রথম এগিয়ে এসেছেন এক কানাডীয় লেখিকা কেলি অক্সফোর্ড। তিনি তাঁর ছোটবেলার এক অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলেন যেখানে তিনি লিখেছেন, তাঁর প্রথম যৌন অভিঘাতের অভিজ্ঞতার কথা। সেইসঙ্গে তিনি বাকিদেরও এই কাজ করতে উৎসাহিত করছেন।
আর এর পরেই তাঁকে ফলো করে আরও বেশ কিছু মহিলা এগিয়ে আসেন তাঁদের নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে। আর যার জেরে টুইটারে উঠে আসছে কিছু মহিলার রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার কথা। যেখানে নেই কোনও সেন্সরশিপ, রয়েছে শুধু নির্ভেজাল তথ্য। নিজেদের যৌন অভিজ্ঞতাকে সামাজিক বাধা কাটিয়ে বলে উঠতে পারাকেই স্বাগত জানিয়েছিলেন কেট মিলেটের মতো মানবীচেতনাবাদী। সেটা ১৯৬০-এর দশক। মার্কিন দেশে সেই কাল চিহ্নিত হয়েছিল ‘সেক্স-ও-ক্লক’ নামে। কিন্তু একবিংশে কীভাবে ফিরে এল এই বিপুল পরিমাণ যৌন উচ্চারণ? সে কি কেবল ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারণে? নাকি ট্রাম্প এখানে অছিলা মাত্র? আসল গল্প অন্য জায়গায়?
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন