একেই বলে পুরুষঃ এক স্বামীর কোলে যখন ৬ স্ত্রী..!
প্রতিনিয়ত আমরা এমন কিছু ঘটনার সাথে পরিচিত হয় যেগুলো নিতান্তই অবাস্তব মনে হলেও একেবারেই সত্য। কিছু কিছু ঘটনা আমাদেরকে যেমন বিমোহিত করে ঠিক তেমনি কিছু ঘটনা আমাদেরকে চমকে দেয়। এ ঘটনাটিও তেমনই একটি ঘটনা-
ব্রাজিলের খোবার উপজাতীয়দের একটি হৃদয়বিদারক অমানবিক প্রথা হলো- এই সম্প্রদায়ের উঠতি বয়সী তরুনীদের যৌন সক্ষমতা প্রমান করার জন্য সমুদ্রের পাশে বালুর নিচে একদিন গলা পর্যন্ত পুতে রাখা হয় এবং এর চারপাশে সারাদিন চলে বিশেষ যজ্ঞ অনুষ্ঠান।
এটা মধ্যযুগীয় কোন সমাজ গোষ্ঠীর বিবরণ নয় এই আধুনিক সামাজেরই একটি ঘটনা। অনেকেই জানেন যে এশিয়ার যৌনপল্লী হিসেবে ফিলিপাইনের নাম গোটা বিশ্বজুড়ে। আর এই ফিলিপাইনের মারো সম্প্রদায়ের ভিতরে চালু আছে এক জঘন্যতম প্রথা-
এখানে প্রত্যেক পুরুষের জন্য ছয়জন স্ত্রী গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। মারো সম্প্রদায়ের পুরুষদের কোন কাজ নেই, আর নারীদের প্রধান কাজ বেশ্যাবৃত্তি। পুরুষেরা বিয়ে করে এইসব নারীদের দিয়ে পালাক্রমে এই ব্যাবসা করিয়ে থাকে, এই রীতি দীর্ঘদিন থেকে এদের মধ্য চলে আসছে।
এই বিবাহিত নারীদের ভিতরে সবাই সন্তান ধারণ করতে পারবে না। কোন পুরুষের যদি ছয়জন বউ থাকে তাহলে সন্তান ধারণ করবে শুধুমাত্র প্রথম এবং ছোট বউ। এই ছয়জন বউ সারাদিন তাদের কাজ শেষ করে যে টাকা উপার্জন করবে সেটা রাতে এসে স্বামীর হাতে তুলে দিবে। রাতে ঘুমানোর সময় স্বামী থাকবে মাঝে এবং এই ছয়জন স্ত্রী স্বামীর চারপাশে থাকবে।
মারো সম্প্রদায়ের মহিলার বলে থাকেন যে, স্বামী হলো তাদের দেবতা আর এই দেবতাদের সেবা করা অবশ্যই তাদের কর্তব্য, এই নিয়ম তাদের পুর্বপুরুষ মেনে আসছে এবং ভবিষ্যতেও তাদের পরবর্তী প্রজন্ম মানবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন