সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এক প্রবাসী বাঙ্গালীর ব্যাকুলতা ! নোয়াখালীকে বিভাগ হিসেবে পেতে চেয়ে

নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ফেনী মহকুমা নিয়ে নোয়াখালী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অর্ন্তভূক্ত একটি বিশাল জেলা হিসেবে পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু বর্তমানে এলাকায় ব্যাপ্তী, সুযোগ সুবিধা, প্রাকুতিক সম্পদ, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও সার্বিক উন্নয়নের কথা ভেবে জনগনের দাবী নোয়াখালীকে বিভাগ করা। হনগনের এই দাবী কতটা সফল হবে তা এই মুহুর্তে বলা মুশকিল। তবে সাধারনের সার্বক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। প্রবসী একজন বাঙ্গালীর একটি পোষ্ট দেখে একজন পাঠক হিসাবে আমার কাছে মনে হলো বিষয়টিকে মিডিয়ায় তুলে ধরা দরকার। তাই এই লেখনি।
Capture
নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চট্রগ্রাম-বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বর্তমান নোয়াখালী জেলা আগে ফেনী, লক্ষীপুর এবং নোয়াখালী জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর অঞ্চল ছিল, যা এখনও বৃহত্তর নোয়াখালী নামে পরিচিত। নোয়াখালী জেলার প্রাচীন নাম ছিল ভুলুয়া। নোয়াখালী সদর থানার আদি নাম সুধারাম। ইতিহাসবিদদের মতে একবার ত্রিপুরার পাহাড় থেকে প্রবাহিত ডাকাতিয়া নদীর পানিতে ভুলুয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চল ভয়াবহভাবে প্লাবিত হয় ও ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসাবে ১৬৬০ সালে একটি বিশাল খাল খনন করা হয়, যা পানির প্রবাহকে ডাকাতিয়া নদী হতে রামগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চৌমুহনী হয়ে মেঘনা এবং ফেনী নদীর দিকে প্রবাহিত করে। এই বিশাল নতুন খালকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় “নোয়া (নতুন) খাল” বলা হত, এর ফলে অঞ্চলটি একসময়ে লোকের মুখেমুখে পরিবর্তিত হয়ে “নোয়াখালী” হিসাবে পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে।
নোয়াখালী জেলার মর্যাদা পায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক এদেশে জেলা প্রশাসন প্রতিষ্ঠার প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় থেকেই। ১৭৭২ সালে কোম্পানীর গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস এদেশে প্রথম আধুনিক জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনের প্রচেষ্টা নেন। তিনি সমগ্র বাংলাদেশকে ১৯টি জেলায় বিভক্ত করে প্রতি জেলায় একজন করে কালেক্টর নিয়োগ করেন। এ ১৯টি জেলার একটি ছিল কলিন্দা। এ জেলাটি গঠিত হয়েছিল মূলতঃ নোয়াখালী অঞ্চল নিয়ে। কিন্ত ১৭৭৩ সালে জেলা প্রথা প্রত্যাহার করা হয় এবং প্রদেশ প্রথা প্রবর্তন করে জেলাগুলোকে করা হয় প্রদেশের অধীনস্থ অফিস। ১৭৮৭ সালে পুনরায় জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় এবং এবার সমগ্র বাংলাদেশকে ১৪টি জেলায় ভাগ করা হয়। এ ১৪ টির মধ্যেও ভুলুয়া নামে নোয়াখালী অঞ্চলে একটি জেলা ছিল। পরে ১৭৯২ সালে ত্রিপুরা নামে একটি নতুন জেলা সৃষ্টি করে ভুলুয়াকে এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তৎকালে শাহবাজপুর, হাতিয়া, নোয়াখালীর মূল ভূখন্ড, লক্ষ্মীপুর ,ফেনী , ত্রিপুরার কিছু অংশ, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মীরসরাই নিয়ে ছিল ভুলুয়া পরগনা। ১৮২১ সালে ভুলুয়া নামে স্বতন্ত্র জেলা প্রতিষ্ঠার পূর্ব পর্যন্ত এ অঞ্চল ত্রিপুরা জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৮ সালে ভুলুয়া জেলাকে নোয়াখালী জেলা নামকরণ করা হয়।

মোস্তাফিজুর রহমানের ফেসবুক লিংকটা নিচে দেয় হলো:
https://www.facebook.com/akla.manus.100?hc_ref=NEWSFEED&fref=nf

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী

কুড়িগ্রামে টানা ৬ দিন বন্যায়  ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।  মানুষজনবিস্তারিত পড়ুন

চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট

প্রায় সাড়ে চার বছর পর আগামী ২৯ জুলাই থেকে চালুবিস্তারিত পড়ুন

রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান

‘আওয়ামী লীগ দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করে, ঘরের ছেলে ঘরেবিস্তারিত পড়ুন

  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষুধ পাওয়ায় চার ফার্মেসিকে জরিমানা
  • সরাইলে ভূমিহীন পরিবারের মানববন্ধন
  • অবৈধ কোরবানির হাটে আদায় লাখ-লাখ টাকা! মোল্লার হাট
  • কক্সবাজার স্পেশাল’ ট্রেন চালু হবে আগামী ১২ জুন
  • এমপির বোন জামাই ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের ছেলের জয়
  • সংসদ সদস্য নয়নের বিরুদ্ধে বক্তব্য ছিল কুরুচিপূর্ণ: বাক্কি বিল্লাহ
  • সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
  • চৌদ্দগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫
  • লক্ষ্মীপুর জেলায় বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যু
  • সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা