শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আ'লীগ নেতা ফারুক হত্যা

এমপি রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হুলিয়া

টাঙ্গাইলের আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমদ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের এমপি আমানুর রহমান খান রানা, তার তিন ভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করেছেন আদালত।

একইসঙ্গে সব আসামির অস্থাবর মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সোমবার বিকালে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট গোলাম কিবরিয়া এ আদেশ দেন।

অন্য আসামিরা হলেন- এমপি রানার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকন ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পা, এমপিদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির হোসেন, দারোয়ান বাবু ওরফে দাঁত ভাঙ্গা বাবু, যুবলীগের তৎকালীন নেতা আলমগীর হোসেন চাঁন, নাসির উদ্দিন নুর, ছানোয়ার হোসেন ও সাবেক কমিশনার মাসুদুর রহমান।

এর আগে গত ৬ এপ্রিল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত টাঙ্গাইল সদরের বিচারক মো. আমিনুল ইসলাম শুনানি শেষে অভিযোগপত্র গ্রহণ করে ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে আসামিরা আজ হাজির না হওয়ায় আদালত এ হুলিয়া দেন। সেই সঙ্গে সব আসামিকে আগামী ১৬ জুনের মধ্যে আদালতে হাজিরেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

টাঙ্গাইল কোর্ট ইন্সপেক্টর আনোয়ারুল ইসলাম মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পলাতক ১০ জন আসামির মধ্যে নয়জনের মালামাল ক্রোকের আদেশ টাঙ্গাইল থানায় ও বাকি একজনের আদেশ কালিহাতী থানায় পাঠানো হবে।

এ বিষয়ে টাঙ্গাইল মডেল থানার ওসি নাজমুল হক ভূইয়া জানান, আসামিদের মালামাল ক্রোকের আদেশ হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার কাছে আদেশপত্র আসেনি।

গত ৩ ফেব্রুয়ারি খান পরিবারের চার ভাইসহ ১৪ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এদের মধ্যে চারজন জেলহাজতে রয়েছেন; তারা হলেন- আনিছুল ইসলাম রাজা, মোহাম্মদ আলী, সমীর মিয়া ও ফরিদ আহমেদ।

২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে রানা ও তার ছোট ভাই বাপ্পা তাদের কলেজপাড়া বাসভবনের কাছে গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে আনিছুল ইসলামের (এমপির ঘনিষ্ঠ) মাধ্যমে ফারুক আহমদকে ডেকে আনান বলে অভিযোগপত্রে বলা হয়।

সেখানে তাকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থিতা থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন বাপ্পা। কিন্তু তিনি রাজি হননি। এক পর্যায়ে তিনি কক্ষ থেকে বের হয়ে শৌচাগারে যান।

শৌচাগার থেকে ফেরার পথে কবির হোসেন (এমপির ঘনিষ্ঠ) পিস্তল দিয়ে ফারুক আহমদকে গুলি করেন। এরপর এমপি আমানুরের নির্দেশে আনিছুল, মোহাম্মদ আলী, আবদুল হক, সমীর ও কবীর তার মরদেহ তার বাসার সামনে ফেলে আসেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ ঘটনায় জেলায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। অবিলম্বে তাদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন জেলাবাসী।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল