কন্যা শিশুকে হত্যার পর লাশ ফেলে পালালো মা
সাতক্ষীরায় শিশু কন্যা রুপসী আক্তারের (০৫) মরদেহ রেখে পালিয়েছে মা মুসলিমা খাতুন। শনিবার সকালে দেবহাটা উপজেলার গরানবাড়ীয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশুটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ছনকা গ্রামের ফজলু গোলদারের মেয়ে।
নিহত শিশুর চাচা বাবু গোলদার জানান, সম্প্রতি ঢাকায় পালিয়ে গিয়ে সাদ্দাম হোসেন নামে একজনকে বিয়ে করে মুসলিমা। তারা ঢাকার ডেমরা এলাকায় বসবাস করতেন।
শুক্রবার রাতে মুসলিমা ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় নেমে সকালে দেবহাটা উপজেলার গরানবাড়ীয়া গ্রামে তার বাবা মৃত. খোকন গোলদারের বাড়িতে উঠেন। এরপর শিশুটিকে তিনি বিছানায় ঘুম পাড়িয়ে দেয়ার কথা বলে ঘরের ভিতরে নিয়ে যান। দুই ঘণ্টা পর মুসলিমাকে খুঁজে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘরে ঢুকে শিশুটির মরদেহ দেখতে পায়।
সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমদাদ শেখ বলেন, শিশুটিকে নিয়ে তার চাচা আমার কাছে এসেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, শিশুটিকে মেরে বেডসিট দিয়ে ঢেকে রেখে মা পালিয়ে গেছে। শিশুটির বাবা সিলেট থাকেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সাতক্ষীরা জেলায় আম সংগ্রহ উদ্বোধন
আমের গুণগত মান বজায় রেখে নিরাপদে আম বাজারজাত করতে সাতক্ষীরাবিস্তারিত পড়ুন
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ফায়ার সার্ভিস, বনবিভাগ ও গ্রামবাসী একত্রে পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন
কোটি টাকার স্বর্ণসহ ইউপি মেম্বার গ্রেপ্তার
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বৈকারী সীমান্ত থেকে ৯ পিছ স্বর্ণের বারসহবিস্তারিত পড়ুন