কমতে শুরু করেছে আমদানি করা রসুনের দাম
কয়েকসপ্তাহ উর্ধ্বমুখী থাকার পর রাজধানীর বাজারে কমতে শুরু করেছে আমদানি করা রসুনের পাইকারি দর। ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়লেও স্থিতিশীল রয়েছে দেশি পেঁয়াজ, আদা আর আলুর বাজার।
এদিকে, ক্রমেই চড়া হচ্ছে চালের বাজার, কেজিতে ৩ থেকে ৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে নাজিরশাইল, মিনিকেটসহ অন্যান্য চালের দাম। বোতলজাত সয়াবিন, চিনি আর মসুর ডালের দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে খোলা সয়াবিন আর পাম তেলের দাম।
মাসখানেক ধরেই রাজধানীর পাইকারি বাজারে দফায় দফায় বেড়েছে আমদানি করা রসুনের দাম। প্রকারভেদে প্রতিকেজি রসুনের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিলো ১’শ ৮০ থেকে ২’শ ২০ টাকা পর্যন্তও। তবে চলতি সপ্তাহে এসে রসুনের দাম কিছুটা কমতে শুরু করেছে।
দেশি পেয়াজের বাজারদরে কোন পরিবর্তন না আসলেও, কেজিতে ৮ টাকা বেড়েছে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের দাম। যদিও কিছুটা কমেছে আদা আর আলুর দাম।
ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির পেছনে দুর্গাপূজার দীর্ঘ ছুটিকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা, পাশাপাশি আমদানি ভালো হওয়ায় রসুনের দাম আরো কমবে বলেই আশা তাদের।
তবে সে তুলনায় বেশ চড়া চালের বাজার, কেজিতে ৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে নাজিরশাইলের দাম, ৪ টাকা বেড়ে মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৪৮ টাকা দরে, একই অবস্থা আটাশ, বাসমতিসহ অন্যান্য চালের দামেও।
বেড়েছে বোতলজাত সয়াবিনের দামও, কেজিতে ৬ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকা দরে, যদিও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন। দেশি মসুরের দাম কিছুটা বাড়লেও কমেছে খেসারি আর মুগসহ প্রায় সব ধরণের ডালের দাম।
কিছুটা বেড়েছে চিনির দামও, তবে সব ধরণের মশলা, আটা ময়দা আর গুড়োদুধের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূস: নির্বিঘ্নে সব জায়গায় পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “এবার দুর্গাপূজারবিস্তারিত পড়ুন
সোমবারের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
এক কোটিরও বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাস করেনবিস্তারিত পড়ুন
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬৪ কোটি ডলার
এ মাসের প্রথম ১৪ দিনে এসেছে ১৬৪ কোটি ৬৭ লাখবিস্তারিত পড়ুন