কোহলির এমন দুর্দশা কেন ? ১০৪ ইনিংস পর !
ব্যাট হাতে মাঠে নামলেই রানের বন্যা বইয়ে দেওয়াটা যেন অভ্যাসই বানিয়ে ফেলেছেন বিরাট কোহলি। ২০১৪ সালে অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর তো হয়ে উঠেছেন আরো দুর্ধর্ষ। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে টানা চারটি টেস্ট সিরিজে খেলেছেন দ্বিশতকের ইনিংস। দারুণ ফর্মে থাকা সেই কোহলিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে দেখা গেল পুরোই ভিন্ন রূপে।
প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনে উইকেটে আসতে না আসতেই সাজঘরে ফিরতে হয়েছে কোহলিকে। রানের খাতাও খুলতে পারেননি ভারতীয় অধিনায়ক। মিচেল স্টার্কের বলটা বেরিয়ে যাচ্ছিল অফস্টাম্পের বেশ বাইরে দিয়ে। সেই বলে ব্যাট ছোঁয়াতে গিয়েই উইকেট খুইয়েছেন কোহলি। বলটা ব্যাটের কাণায় লেগে চলে গেছে প্রথম স্লিপে দাঁড়ানো পিটার হ্যান্ডসকম্বের হাতে। মাত্র দুই বল মোকাবিলা করে খালি হাতে ফিরে গেছেন এ সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোহলির এমন দুর্দশা দেখা গিয়েছিল বেশ কিছুদিন আগে। ২০১৪ সালের আগস্টে। ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে সেই মাসে ওয়ানডে ও টেস্ট; দুই ফরম্যাটেই শেষবারের মতো শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন কোহলি। তারপর থেকে আজকের আগ পর্যন্ত কোহলি খেলেছিলেন সব ফরম্যাট মিলিয়ে ১০৪টি ইনিংস। কোনোটিতেই এভাবে শূন্য রানে আউট হওয়ার হতাশায় ডুবতে হয়নি তাঁকে।
২০১৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেই সিরিজের পুরোটাই কোহলি ছিলেন নিষ্প্রভ হয়ে। ১০ ইনিংসে ব্যাটিং করে সংগ্রহ করেছিলেন মাত্র ১৩৪ রান। শূণ্য রানে আউট হয়েছিলেন দুবার। তবে সেই সিরিজের হতাশাই যেন বদলে দিয়েছিল কোহলিকে। সেই বছরের শেষে অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে চার ম্যাচের টেস্ট সিরিজে চারটি শতক করেছিলেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন