শুক্রবার, জুলাই ৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ট্রাম্প ইমপিচ!

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করা হতে পারে। আইনের একজন অধ্যাপক এ কথা জানিয়েছেন।

আইন বিভাগের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার পিটারসন বলেন, ট্রাম্প যাতে প্রেসিডেন্ট হতে না পারেন, সে ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য যথেষ্ট কাগজপত্র রয়েছে।

পিটারসন আরো বলেন, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ দায়ের করার মতো যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণ রয়েছে। এর ফলে তাকে তার দায়িত্ব থেকে বিদায় নিতে হতে পারে।

পিটারসন এই বিশ্লেষণধর্মী লেখাটি লেখেন সেপ্টেম্বরে, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগে। কিন্তু তার লেখার যুক্তিতর্ক এখনো আগের মতো সমান কার্যকর।

ট্রাম্প ইউনিভার্সিটিকে কেন্দ্র করে পিটারসন লেখাটি তেরি করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাম্প নিজেই প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার কয়েক বছর পর ২০১০ সালে আবার নিজেই বন্ধ করে দেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলছে। এর মধ্যে একটি মামলায় কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ট্রাম্পকে সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হতে পারে। এ ছাড়া ট্রাম্পের আচরণগত সমস্যাও তাকে ইমপিচ করার কারণ হিসেবে আইন প্রণেতারা কাজে লাগতে পারেন।

‘যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য ওই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মিথ্যা বিবৃতি দেওয়া মারাত্মক অপরাধ বলে বিবেচিত হয়ে থাকে,’।

পিটারসন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়টি খুলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে হাজার হাজার পরিবারকে তিনি ঠকিয়েছেন।’

কার্যত ট্রাম্পকে ইমপিচ করতে হলে নতুন করে প্রক্রিয়াটি শুরু করতে হবে। জনমত গঠন করতে হবে নতুন করে। আইন প্রণেতাদেরও প্রেসিডেন্টের বিপক্ষে যেতে হবে। সুতরাং অবশ্যই শুরু করতে হবে প্রতিনিধি পরিষদ থেকে।

ট্রাম্পকে যদি ইমপিচ করা হয় এবং ইমপিচের শিকার হয়ে বিদায় নিতে হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স।

ট্রাম্পকে ইমপিচ করার জন্য এরই মধ্যে কাগজপত্র তৈরি করা হয়ে গেছে।

‘ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করুন’ এই শিরোনামে অনলাইনে পোস্ট করা পিটিশনে এর লেখক বলেন, বিষয়টি পরিস্কার যে, কোনো না কোনোখানে একটা কিছু ভুল হয়ে গেছে, নইলে কামাসক্ত ও চরম বর্ণবাদী এক লোক যুক্তরাষ্ট্রের পেসিডেন্ট হয় কিভাবে।

যুক্তরাষ্ট্রর কংগ্রেস, বারাক ওবামা, প্রতিনিধি পরিষদ ও যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে উদ্দেশ্যে করে পিটিশনটি লেখা হয়।

পিটিশনের লেখক লেখেন, আপনার কাছে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গেছে, এই লোকটি আমাদের মতো একটি দেশের নেতৃত্ব দিতে পারে না।

পুরো বিশ্বের জন্য লোকটিকে বিপজ্জনক অভিহিত করে পিটিশনের লেখক লেখেন, এই পিটিশনে সই করার মধ্যদিয়ে আপনি আপনার অবস্থান নিন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করার অনুরোধ করুন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের