সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

খুনিকে দেখে কাঠগড়ায় কান্নায় ভেঙে পড়লেন রিশার মা

উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুরাইয়া আক্তার রিশার দুর্ধর্ষ ও জঘন্য অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করে আসছেন স্কুলের অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। আজ আদালতে বাদীর আইনজীবীরা সেই দাবিই জানিয়েছেন।

ওবায়দুলের অপরাধকে জঘন্য ও ন্যক্কারজনক বলে উল্লেখ করেছেন আইনজীবীরা। এ ধরনের অপরাধ আর একটাও দেখতে চায় না দেশবাসী, এমন কথা আইনজীবীদের। এসময় বাদীর কাঠগড়ায় দাঁড়ানো রিশার মা খুনি ওবায়দুলকে সামনাসামনি দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। দাবি করেন সর্বোচ্চ শাস্তি।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিমের আদালতে ওবায়দুলের রিমান্ড শুনানি হয়।

শুনানিকালে মহানগর দায়রা জজ আদালত বাদীপক্ষের প্রধান আইনজীবী মো. আব্দুল্লাহ আবু বলেন, একটা বাচ্চা মেয়েকে কুপ্রস্তাব দিয়ে তাতে রাজি করাতে পারায় মারাত্মকভাবে জখম করে যে, তার সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া উচিত। ওবায়দুল যা করেছে তা জঘন্য ও ন্যক্কারজনক অপরাধ।

এ সময় ওবায়দুলের পক্ষে কোনো আইনজীবী বা কোনো স্বজনকে উপস্থিত হতে দেখা যায়নি।

প্রধান আইনজীবী মো. আব্দুল্লাহ আবু শুনানিকালে আদালতকে বলেন, রিশা হত্যার ঘটনা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে নাড়া দিয়েছে। যে নৃশংসতায় তাকে হত্যা করা হয়েছে তা আর যেন না ঘটে, সে জন্য ওবায়দুলের মতো আসামির সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করতে হবে।

আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত কয়েকজন আইনজীবী জানান, এমনিতে আমরা আসামির পক্ষে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। কিন্তু ওবায়দুলের মতো আসামির হয়ে আদালতে দাঁড়াতে ইচ্ছা করেনি।

গত ২৪ আগস্ট বৈশাখী টেইলার্সের কাটিং মাস্টার ওবায়দুল খান উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলের শিক্ষার্থী সুরাইয়া আক্তার রিশাকে ছুরি দিয়ে জখম করার পর থেকে পলাতক ছিল।

রোববার ২৮ আগস্ট আইসিইউতে রিশা মারা গেলে শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা আন্দোলন শুরু করেন। এ সময় তারা ওবায়দুলকে গ্রেফতারে আলটিমেটাম দেন।

এরপর বুধবার নীলফামারি থেকে তাকে আটক করে রাতেই ঢাকা আনা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওবায়দুলকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। আদালত শুনানি শেষে ৬দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আদালতে যখন খুনি ওবায়দুলকে হাজির করা হয়, তখন মামলার বাদী রিশার মা ও বাবা উপস্থিত ছিলেন। শুনানিকালে রিশার মাকে বাদীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

কোনোভাবেই তার কান্না বাধা মানছিল না। মেয়ে হারানোর কষ্ট যেন দ্বিগুণ বেড়ে যায় সামনাসামনি মেয়ের খুনি ওবায়দুলকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে।

শুনানির পর তিনি বলেন, যে আমার কোল খালি করে দিয়েছে, তার মতো জঘন্য অপরাধীর ফাঁসি চাই।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রাজধানীতে আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন

ঢাকা মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মোতায়েনবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবি বন্ধের সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ আহত ২৩

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে ছাত্রলীগ, শিক্ষার্থী, মহিলা আওয়ামী লীগবিস্তারিত পড়ুন

  • জাহাঙ্গীরনগর রণক্ষেত্র, অর্ধশতাধিক আহত 
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • মিরপুরে অজ্ঞান পার্টির কবলে কিশোর, খোয়ালো অটোরিকশা
  • নয়াপল্টনে র‍্যাবের অভিযানে অবৈধ ভিওআইপি সরঞ্জামাদিসহ আটক ১
  • গার্ডরুমে সহকর্মীর গুলিতে পুলিশ সদস্য নিহত
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
  • বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া