শনিবার, অক্টোবর ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গুলিস্তানে ফের ব্যবসায়ী-হকার সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

রাজধানীর গুলিস্তানে দ্বিতীয় দিনের মতো ফুটপাতের হকারদের সঙ্গে বিপণী বিতানের ব্যবসায়ীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে।

শুক্রবার দুপুরে প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী ওই সংঘর্ষে পুলিশসহ ২০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় দেড় শতাধিক হকার ও ব্যবসায়ীকে আটক করে পুলিশ।

শুক্রবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।

সরেজমিন জানা গেছে, দুপুরে আহাদ পুলিশ বক্সের বিপরীতে ঢাকা ট্রেড সেন্টার মার্কেটের সামনের ফুটপাতে হকাররা দোকান বসাতে যায়। এ সময় মার্কেটের লোকজন বাধা দেন। এ খবর ফুটপাতের হকার ও মার্কেটের লোকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সংঘর্ষ। একে অপরকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। অনেককে লাঠি হাতে হামলা করতে দেখা যায়।

ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পেরে পুলিশ টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এরইমধ্যে গুলিস্তান ও আশপাশের এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এক সময় মার্কেটের লোকজন গেট বন্ধ করে ছাদের ওপর থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। এ সময় মতিঝিল জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আনোয়ার হোসেনসহ চার পুলিশ সদস্য আহত হন। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন হকার আহত হন। তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

পরে পুলিশ মার্কেটে তল্লাশি চালিয়ে ১৫ জনকে আটক করে বলে জানান পল্টন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মসিউর রহমান। তিনি আরো জানান, এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আহত পুলিশ সদস্যদের রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

মার্কেট সমিতির সভাপতি হুমায়ুন কবির বলেন, পুলিশ রাস্তা থেকে হকার উচ্ছেদ করেছে। কিন্তু তারা মার্কেটের সামনে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করার চেষ্টা করছে। অনেকবার তাদের সরে যেতে বলা হয়। কিন্তু তারা কথা না শুনে আমাদের ওপর হামলা করেছে।

তবে হুমায়ুন কবিরের অভিযোগ অস্বীকার করে হকার নেতা বুলবুল বলেন, মার্কেটের জায়গা ছেড়ে তারা দোকান বসাতে যান। অথচ তারা (মার্কেটের ব্যবসায়ী) অহেতুক অভিযোগ তুলে হামলা করেছে। এতে হকারদের মালামালেরও অনেক ক্ষতি হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন চলে যাওয়ার পরপরই ঢাকা ট্রেড সেন্টারের দোকান মালিক ও ফুটপাতে বসা হকারদের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। এ সময় বায়তুল মোকাররম থেকে গুলিস্তান, নবাবপুর এবং ফুলবাড়িয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন সড়কে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রাজধানীতে আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন

ঢাকা মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মোতায়েনবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবি বন্ধের সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ আহত ২৩

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে ছাত্রলীগ, শিক্ষার্থী, মহিলা আওয়ামী লীগবিস্তারিত পড়ুন

  • জাহাঙ্গীরনগর রণক্ষেত্র, অর্ধশতাধিক আহত 
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • মিরপুরে অজ্ঞান পার্টির কবলে কিশোর, খোয়ালো অটোরিকশা
  • নয়াপল্টনে র‍্যাবের অভিযানে অবৈধ ভিওআইপি সরঞ্জামাদিসহ আটক ১
  • গার্ডরুমে সহকর্মীর গুলিতে পুলিশ সদস্য নিহত
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
  • বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া