বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গ্রাহকদের নকল পণ্য কিনতে বাধ্য করছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

রাজধানীর ডেমরা ও আশপাশের এলাকায় ইলেকট্রিক দোকানগুলোতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে নকল ও নিম্নমাণের বৈদ্যুতিক তার, এনার্জি বাল্ব, হোল্ডার, সকেট এবং মাল্টিপ্লাগসহ বিভিন্ন প্রকারের নিম্নমানের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী।

দেশের প্রসিদ্ধ কোম্পানির নামেই এসব নকল ও নিম্নমানের পণ্যসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের (ডিপিডিসি) একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে বিদ্যুতের এক সময়ের অনুমোদিত ডিলার এসব পণ্যসামগ্রী সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

এছাড়া অল্প পুঁজিতে অধিক মুনাফা হওয়ায় এসব নিম্নমানের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী বিক্রিতে তারা বেশি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। ফলে প্রতিনিয়ত নিম্নমানের এসব পণ্য সামগ্রীর বিক্রি বাড়ছে। এসব বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী আসল/নকল না নিম্নমানের সেটা বোঝার ক্ষমতা নেই সাধারণ মানুষের। সাধারণ মানুষের এই সরলতার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব ব্যবসায়ীরা নিম্নমানের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী বেশি দামে তাদের কাছে বিক্রি করছে।

এদিকে এসব নিম্নমানের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী কিনে ক্রেতারা একদিকে যেমন অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে, অন্যদিকে তাদের মধ্যে বৈদ্যুতিক (সর্টসার্কিট) দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিভাগের একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারী ও লাইনম্যানেরা আর্থিক সুবিধা (কমিশন) পাওয়ার আশায় সাধারণ বিদ্যুৎ গ্রাহকদের এসব নিম্নমানের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী কিনতে বাধ্য করছেন। গ্রাহকগণ বিদ্যুতের যে কোনো সমস্যা নিয়ে বিদ্যুতের কার্যালয়ে গেলে সেখানকার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্দিষ্ট দোকানে তাদের পাঠিয়ে দিচ্ছেন। তাদের নির্দেশনা মোতাবেক নির্দিষ্ট দোকান থেকে বিদ্যুৎ সামগ্রী না কিনলে সময় মতো কাজ না করা, অহেতুক ত্রুটি দেখানো ও বিভিন্ন কৌশলে গ্রাহককে হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে গ্রাহকগণ তাদের মনোনীত দোকান থেকে অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে নিম্নমাণের বৈদ্যুতিক পণ্যসামগ্রী কিনতে বাধ্য হচ্ছে।

আর এসব ব্যবসায়ীরা বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেয়া কমিশনের টাকা আদায়ের জন্য গ্রাহকের কাছে নিম্নমানের পণ্যসামগ্রী দিয়ে উচ্চ মূল্য নিচ্ছেন। ডেমরা ও আশপাশের এলাকায় বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট হলেও দেখার যেনো কেউ নেই।

স্থানীয়রা জানান, এলাকার ইলেকট্রিক দোকানগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাধ্যমে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হলে এসব অনিয়ম বহুলাংশে হ্রাস পাবে।

এ ব্যাপারে ডিপিডিসি’র ডেমরা (সারুলিয়া) শাখা কার্যালয়ের প্রকল্প প্রধান, প্রকৌশলী মো. হায়দার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব দেখা তাদের দায়িত্ব নয়।

তিনি বলেন, তবে কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তারা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রাজধানীতে আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন

ঢাকা মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মোতায়েনবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবি বন্ধের সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ আহত ২৩

রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে ছাত্রলীগ, শিক্ষার্থী, মহিলা আওয়ামী লীগবিস্তারিত পড়ুন

  • জাহাঙ্গীরনগর রণক্ষেত্র, অর্ধশতাধিক আহত 
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • মিরপুরে অজ্ঞান পার্টির কবলে কিশোর, খোয়ালো অটোরিকশা
  • নয়াপল্টনে র‍্যাবের অভিযানে অবৈধ ভিওআইপি সরঞ্জামাদিসহ আটক ১
  • গার্ডরুমে সহকর্মীর গুলিতে পুলিশ সদস্য নিহত
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
  • বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া