মঙ্গলবার, জুন ২৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

চট্টগ্রামে নৌযান ধর্মঘট চলছে

নৌযান ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্হিনোঙ্গরে পণ্য খালাস ও পরিবহন বন্ধ রয়েছে। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি ও নৌপথে চুরি-ডাকাতি বন্ধসহ ১৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন ও বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকে বুধবার রাত ১২টা থেকে শুরু হয়েছে এ ধর্মঘট

নৌযান শ্রমিকদের ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে সারাদেশের মত নগরীর সদরঘাটেও বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল। বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সারাদেশে প্রধানত নদী পথে পণ্য পরিবহনে কিছুটা স্থবিরতা তৈরি হয়েছে।

নগরীর সদরঘাট নদী বন্দর থেকে কোনো রুটেই কোনো ধরনের নৌযান চলাচল করছে না। ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম থেকে কোনো নৌযান ছেড়ে যায়নি। এমনকি কোনো নৌযান আসেনিও।

বাংলাদেশ লাইটারেজ জাহাজ শ্রমিক ইউনিয়নের চট্টগ্রাম শাখার সাধারণ সম্পাদক নবী আলম বলেন, ‘মন্ত্রীর উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে কোনো সুরাহা না হওয়ায় ১৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের আহবানে লাইটারেজ ও ফিশিং জাহাজে ধর্মঘট শুরু হয়েছে।’

এদিকে ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্হিনোঙ্গরে অবস্থানরত সব ধরনের দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজের (মাদার ভ্যাসেল) পণ্যবোঝাই-খালাস, পণ্য পরিবহন ও গভীর সাগরে মাছ শিকার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।

লাইটারেজ, কার্গো, বার্জ, অয়েল ট্যাঙ্কার, কোস্টার থেকে শুরু করে সব ধরনের জাহাজী ও যাত্রীবাহী নৌযানের শ্রমিকরা একযোগে এ কর্মবিরতি পালন করছে। ফলে বন্দরে জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানামা এবং দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে নদী পথে চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, কর্মবিরতির ফলে মাদার ভ্যাসেল থেকে পণ্য বন্দরের জেটিতে আনা নেওয়া এবং বন্দর থেকে নদী পথে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে পরিবহন বন্ধ রয়েছে।

সূত্র জানায়, বাজার দরের সঙ্গে সংগতি রেখে নৌযান শ্রমিকদের সর্বনিম্ন মূল মজুরি ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ, মৎস্য শিকারী জাহাজ শ্রমিকদের সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি ও শ্রম আইন বাস্তবায়ন, নৌপথে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ডাকাতি বন্ধ, নদীর নাব্যতা বৃদ্ধির কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, মেরিন আইনের সঠিক বাস্তবায়ন, পাইপ লাইনে জ্বালানি তৈল সরবরাহের সিদ্ধান্ত বাতিলসহ ১৫ দফা দাবি নৌযান শ্রমিকরা বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন করছে।

২৬ জানুয়ারি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ত্রি-পক্ষীয় সভায় দাবিগুলোর ব্যাপারে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এগুলো বাস্তবায়নের জন্য শ্রমিক নেতারা গতকাল ২০ এপ্রিল পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন। বুধবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে আবারও ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রী এম শাহাজান খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

লাইটারেজ জাহাজ মালিকরা নতুন করে ১৫ দিন সময় দেওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু শ্রমিকরা কোনো ধরনের সময় দিতে অপারগতা প্রকাশ করে ধর্মঘট শুরু করার ঘোষণা দেন। এতে করে গত মধ্যরাত থেকে সারা দেশে লাইটারেজ জাহাজ ও ফিশিং জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে

অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ না হলে জাতির জন্যবিস্তারিত পড়ুন

আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র

আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকারবিস্তারিত পড়ুন

শুক্রাণু দান করা শতাধিক সন্তানকে সম্পদের সমান ভাগ দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

দান করা শুক্রাণু থেকে যেসব সন্তানের জন্ম হয়েছে সেসব সন্তানকেওবিস্তারিত পড়ুন

  • জুলাইযোদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ, এসআই বরখাস্ত
  • ভুয়া ভিসা নিয়ে যেভাবে ঢাকা থেকে ইমিগ্রেশন পার হলেন একসঙ্গে ৩০ জন
  • একদিনে করোনাভাইরাসে গেল আরও দুজনের প্রাণ
  • বাংলাদেশিসহ সব বিদেশিদের শিক্ষা ভিসা স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
  • জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে কর্মবিরতি, জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে সংঘর্ষ
  • ফের রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক, জেনে রাখুন করণীয়
  • মিরপুরে দম্পতিকে হত্যা, ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত আটক
  • রংপুর সিটির মেয়র-কাউন্সিলরদের পুনর্বহালের দাবিতে বিক্ষোভ
  • চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের কর্মসূচিতে ‘শাহবাগবিরোধী ঐক্য’র হামলা
  • বাংলাদেশে দেখা গেছে জিলহজ মাসের চাঁদ
  • ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে, বললেন তারেক রহমান
  • সীমান্তে উত্তেজনা: বাংলদেশের প্রতিবাদ সত্ত্বেও পুশ-ইন অব্যাহত