চিনের নৃশংস ব্যবসা দেখলে শিউরে উঠবেন
এ যেন চোখে দেখেও বিশ্বাস করা কঠিন৷ এমনটাও হতে পারে? পারে বৈকি৷ চিনে অন্তত অনেক কিছুই সম্ভব৷ কতটা নৃশংসতা দেখেছেন আপনি? সাহস থাকলে একবার চোখ বুলিয়ে নিন নীচের খবরে৷
শরীর থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে, কিডনি, লিভার, কর্নিয়া, হার্ট৷ বাদ থাকছেনা প্রায় কিছুই৷ আট থেকে আশি, ছেলে-মেয়ে, এমনকি প্রেগন্যান্ট মহিলা, এই তালিকা থেকে বাদ পড়ছেন না কেউই৷ প্রথমে কিডন্যাপ, তারপর অত্যাচার, আর সঙ্গে, শরীরের বিভিন্ন অংশে কাটাছেঁড়া৷ দোষ একটাই৷
চিনে নিষিদ্ধ ফালুঁ গং নেতাদের সমর্থন৷ বহু পূর্বেই এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে চিনে৷ কিন্তু তাও, সমর্থনকারীদের সংখ্যা বেড়ে চলেছে উত্তরোত্তর৷ আর এর সঙ্গে তাই পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে, অপহরণ, শরীর থেকে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ উঠিয়ে নেওয়ার খেলা৷ আর এ ক্ষেত্রে অত্যাচারের সবথেকে ভয়াবহ রুপটির সম্মুখীন হচ্ছেন, সাজাপ্রাপ্ত ফালুঁ গং-এর সমর্থকরা-বন্দীরা৷
এইসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ে চলছে ব্যবসা৷ চড়া দামে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে পর্যটকদের৷ দীর্ঘদিন ধরে এই বিষয়ে নানাভাবে আলোকপাত করার চেষ্টা হলেও, তার কোনও ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যায়নি এখনও পর্যন্ত৷ এই ব্যবসার পরিধি ক্রমেই বাড়ছে বলে জানা যাচ্ছে৷ প্রায় সাড়ে একচল্লিশ হাজার ফালুঁ গং আসামীর মৃত্যু এবং এবং তাঁদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চুরির কথা জানা যায়৷ তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, সংখ্যাটা আসলে পঁয়ষট্টি হাজারেরও বেশি৷ ২০০০-২০০৮-এর মধ্যে ঘটেছে সবথেকে ভয়াবহ ঘটনাগুলি৷ ঘটনার কোনও প্রমাণ সংগ্রহ করতে না পারায়, এই অবস্থার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপও নেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা বলেই জানা গিয়েছে৷
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন