শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ছেলেটা আসলেই আমার স্ত্রী শারীরিক সম্পর্ক করে…

আমাদের সমাজে কত কিছুই না ঘটে যাচ্ছে। ভালো মন্দনিয়ে আমাদের সমাজ পরিচালিত হচ্ছে। কিছু ঘটনা আসলেই মর্মাহত হয়। পাঠক আসুন এমনি এক সত্য ঘটনা পড়া যাক। আমার স্ত্রী ২০১০ সালে একটা ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ায়, এই নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক ঝগড়া হতো, তারপরও আমাদের দাম্পত্য সম্পর্ক ছিল। এরপর ছেলেটার বিয়ে ঠিক হলে ওদের মধ্যে দুরত্ব তৈরি হয়, তখন অন্য একটা ছেলের সাথে ফেইসবুকে ওর পরিচয় হয়। ২০১১ সালের দিকে এসব জানতে পেরে ওর আগের প্রেমটা একেবারে ভেঙে যায়, আর আমার স্ত্রী আমাকে বলে যে এই ছেলেটার সাথে ওর শুধুই বন্ধুত্বের সম্পর্ক। পরে আমি জানতে পারি ওদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক আছে।

ছেলেটা বিদেশে থাকে আর দেশে এলেই মিলিত হয়। এইসব জানার পর আমি অনেক কষ্ট পাই, কারণ আমি ওকে অনেক বেশি বিশ্বাস করতাম। অন্য মেয়েদের ভালো লাগলেও ওর সাথে কখনো বিশ্বাস ভঙ্গ করিনি, ও ছাড়া কখনো কারো সাথে কোনো শারীরিক সম্পর্ক করিনি । এখন আমরা এক বাসায় থাকলেও আলাদা থাকি, আমি ডিভোর্স দিতে চেয়েও আমার দুইটা বাচ্চার কথা ভেবে দিতে চাচ্ছিনা, কিন্তু মানসিক অশান্তিতে ভুগছি। এখন কী করা উচিত কিছুই বুঝতে পারছিনা, প্লিজ আমাকে একটা সমাধান দিন। প্রশ্নটি করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন যুবক।

পরামর্শ:
আপনাদের ব্যাপারটা আসলেই খুব দুঃখজনক। এত কিছুর পরও সংসার কীভাবে টিকে আছে, সেটা ভেবেই আমি অবাক হচ্ছি। সাথে এটাও বুঝতে পারছি না যে আপনার স্ত্রী এমন কেন করছেন। মানুষের একবার ভুল হয়েই যাচ্ছে। কিন্তু একই কাজ তিনি কেন বারবার করছেন, তাঁর কি সংসারের মায়া নেই? যদি তাঁর সংসারের মায়া না-ই থেকে থাকে, তাহলে তো তাঁর সাথে সংসার করার বৃথা। আপনার বাচ্চাদের বয়স কত লেখেন নি। এটা সত্যি যে মা বাবার ডিভোর্স বাচ্চাদের খুব কষ্টে ফেলে দেয় কিন্তু সাথে এটাও সত্যি যে মা বাবার পরকীয়া আর দাম্পত্য কলহও বাচ্চাদের সর্বনাশ করে দেয়। আমার মনে হয় ভাই আপনি একটা শেষ চেষ্টা করে দেখুন। স্ত্রীর সাথে একদম খোলামেলা কথা বলুন।

আপনি কী জানেন, কী জানেন না সব বিষয়ে। সেটা এটাও বলুন যে বাচ্চাদের কথা ভেবে আপনি ডিভোর্স নিতে চাইছেন না। আপনি চাইহেন দুজনে মিলেমিশে সংসার করতে। তিনি যদি সেটা পারেন ভালো, নাহলে আপনি ডিভোর্স দেবেন এবং স্ত্রীর কোন দায় নেবেন না। এরপর দেখুন স্ত্রী কী বলেন ও করেন। তিনি যদি তারপরও একই রকম কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থাকেন, তাহলে আর সম্পর্ক জোর করে সম্পর্ক রাখার কোন মানে নেই। তবে আপনি যেমন সন্তানদের ভালোবাসেন, তিনিও ভালোবেসে থাকলে তাঁর সুপথে ফেরার কথা। একটা ফাইনাল সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে শেষ চেষ্টাটা অবশ্যই করবেন ভাই।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চা কন্যা খায়রুন ইতিহাস গড়লেন  

চা শ্রমিকদের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে সব মহলেই পরিচিত হবিগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন

চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস

 শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.বিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

  • স্বাধীনতার জন্য সিরাজুল আলম খান জীবন যৌবন উৎসর্গ করেছিল
  • ৫৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ১০৬ জনকে সম্মাননা দিল ‘আমরা একাত্তর’
  • হাতিয়ায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি
  • ৫৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন পুলিশ সদস্য
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • চলে গেলেন হায়দার আকবর খান রনো
  • গফরগাঁওয়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক শামছুন নাহার
  • ‘ও আল্লাহ আমার ইকবালরে কই নিয়ে গেলা’
  • ভিক্ষুকে সয়লাভ নোয়াখালীর শহর
  • কঠিন রোগে ভুগছেন হিনা খান, চাইলেন ভক্তদের সাহায্য
  • কান্না জড়িত কন্ঠে কুড়িগ্রামে পুলিশের ট্রেইনি কনস্টেবল
  • অজানা গল্পঃ গহীন অরণ্যে এক সংগ্রামী নারী