শুক্রবার, নভেম্বর ১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জবি’র অব্যাহতি পাওয়া তিন শিক্ষককে ডেকেছে তদন্ত কমিটি

এক ছাত্রীকে ‘হুমকি’ দেওয়ার অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষা কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি পাওয়া সহযোগী অধ্যাপক মীর মোশারেফ হোসেনসহ (রাজীব মীর) তিন শিক্ষককে ডেকেছে এ ব্যাপারে গঠিত তদন্ত কমিটি।

অন্য দুই শিক্ষক হলেন প্রভাষক বর্ণনা ভৌমিক ও প্রভাষক প্রিয়াঙ্কা স্বর্ণকার।

মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল চারটায় অব্যাহতি পাওয়া তিন শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলবেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষকে প্রধান করে সব অনুষদের ডিন ও রেজিস্ট্রারকে নিয়ে গঠিত হয়েছে এ তদন্ত কমিটি।

এক ছাত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে গত ১১ এপ্রিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষা কার্যক্রম থেকে সহযোগী অধ্যাপক মীর মোশারেফ হোসেন, প্রভাষক বর্ণনা ভৌমিক ও প্রভাষক প্রিয়াঙ্কা স্বর্ণকারকে অব্যাহতি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

তারা বলছেন, মীর মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এ কথোপকথনের রেকর্ডও আছে। আর ওই কথোপকথনে দুই নারী শিক্ষকের নাম থাকায় তাদেরকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

তবে ওই তিন শিক্ষক বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি একটি ষড়যন্ত্র। সাতদিনের মধ্যে কারণ জানতে চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তারা চিঠিও দিয়েছেন। বেধে দেওয়া সাতদিন শেষ হওয়ায় কথা বলার জন্য তদন্ত কমিটি আজ তাদেরকে ডেকে পাঠিয়েছে।

মীর মোশারেফ হোসেন মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে বলেন, বিভাগের একাডেমিক কমিটির অনুমোদন ও বাজেট ছাড়াই নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷ তাই কিছু শিক্ষার্থীকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হতে অনুরোধ জানাই৷ তখন ওই শিক্ষার্থীরা জানান, অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হলে বিভাগের চেয়ারম্যান পার্সেন্টেজ কেটে দেবেন। তখন আমি বলেছি, পার্সেন্টেজ কে কাটেন, সেটা আমরা দেখবো। এটা হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে কেন? হুমকি তো বিভাগের চেয়ারম্যান সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীকে দিয়েছেন’।

উপাচার্য অধ্যাপক মীজানুর রহমান বলেন, সাংবাদিকতা বিভাগের কয়েকজন ছাত্রী সহযোগী অধ্যাপক মীর মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, তার কথা না শুনলে পরীক্ষায় নম্বর কমিয়ে দেবেন। অন্য দুই নারী শিক্ষকও তাদেরকে নম্বর দেবেন না।

তিনি বলেন, ছাত্র-ছাত্রীদের স্বার্থ ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে স্নাতকোত্তরের সকল কার্যক্রম থেকে ওই তিন শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এটাকে শাস্তি বলার সুযোগ নেই। তদন্ত কমিটি হয়েছে। তদন্ত শেষে দোষ প্রমাণিত হলে শাস্তির বিষয়টি আসবে। এর আগে তারা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাবেন। প্রাথমিক পর্যায়ে তাদের ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেটি একটি অডিওবার্তা যাচাই-বাছাইয়ে ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে- বলেন মীজানুর রহমান।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

এইচএসসির ফল প্রকাশ মঙ্গলবার, জানা যাবে যেভাবে

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করাবিস্তারিত পড়ুন

বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নতবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবি বন্ধের সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • বৃহস্পতিবার সারাদেশে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা কোটা আন্দোলনকারীদের
  • নতুন শিক্ষাক্রমে বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন ৭ ধাপ হবে
  • একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০ দিনের ছুটি শুরু কাল
  • একাদশে ভর্তির আবেদন পড়েছে ১২ লাখের বেশি
  • ৫৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন পুলিশ সদস্য
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
  • দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে বেড়েছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
  • ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৮৫ শতাংশ, এগিয়ে মেয়েরা
  • গফরগাঁওয়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক শামছুন নাহার