টাইটানিক সম্পর্কে আরও তথ্য, যা চমকে দেবে। শেষেরটি ভয়ঙ্কর
• টাইটানিক জাহাজের নিজস্ব খবরের কাগজ ছিল। ‘আটলান্টিক ডেলি বুলেটিন’ নামের একটি দৈনিক সংবাদপত্র জাহাজেই ছাপা হত। তাতে খবর, বিজ্ঞাপন, স্টক এক্সচেঞ্জের ওঠা-নামা, রেসের মাঠের টিপস— সবই থাকত এতে।
• টাইটানিকে লাইফবোটের অভাব ছিল ঠিকই, কিন্তু যে ক’টি লাইবোটে যাত্রীদের তোলা হয়েছিল, সেগুলি মোটের উপর ফাঁকাই ছিল। অর্থাৎ একটি লইফ বোটের লোকবহন ক্ষমতা যদি ৬৫ হয়ে থাকে, তাতে তোলা হয়েছিল মাত্র ৭ জনকে।
• যে হিমশৈলে টাইটানিক ধাক্কা খায়, সেটিকে পরে চিহ্নিত করা গিয়েছিল। শুধু তা-ই নয়, তার ছবিও তোলা সম্ভব হয়েছিল।
• টাইটানিকে বেশ কিছু আরব যাত্রীও ছিলেন। তাঁরা মূলত লেবানন অঞ্চলের মানুষ।
• টাইটানিকে মাত্র দু’টি প্রাইভেট বাথরুম ছিল। সেগুলি দু’খানি প্রমেনেড স্যুট-এর সঙ্গে লাগোয়া। বাকি সকলকেই কমন বাথরুম ব্যবহার করতে হত। থার্ড ক্লাসে বাথটব ছিল মাত্র দু’টি, ওই ক্লাসে যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৭০০-রও বেশি।
• ডুবন্ত জাহাজ থেকে উদ্ধারের বিষয়ে ক্যাপ্টেনের নির্দেশ ছিল নারী ও শিশুরা অগ্রাধিকার পাবেন। ওদিকে জাহাজে ৯টি কুকুরও ছিল। তাদের মধ্যে দু’টি লাইবোটে চড়ে বসে। তারা বেঁচেও যায়। এদের মধ্য একটি পমিরেনিয়ান, অন্যটি পেকিনিজ।
• টাইটনিক থেকে একজন জাপানি যাত্রী উদ্ধার হয়েছিলেন।। কিন্তু মৃত্যুবরণ না-করার জন্য দেশে তাঁকে প্রবল নিন্দিত হতে হয়।
• ‘The Titanic Disaster’ — বাক্যাংশটিকে যদি কেউ অ্যানাগ্রাম হিসেবে ধরেন, তাহলে এর মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে ‘Death, it starts in ice’ বাক্যাংশটি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন