ট্যাটু বানাতে গিয়ে করুণ পরিণতি তরুণীর, দেখলে শিউরে উঠতে হয়
পাসুদাও ফুলের ডিজাইন করা একটি ট্যাটু করিয়েছিলেন নিজের বুকের কাছে। পাসুদার গলার নীচের অংশের দিকে তাকালে শিউরে উঠতে হয় এখন।
এমনটা যে হবে, তা বোধহয় দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি ২১ বছরের পাসুদা রিও। শখ করেই শরীরে ট্যাটু করতে চেয়েছিলেন তিনি। তাও লেজার বা কোনও রাসায়নিকের সাহায্যে নয়। ছোট্ট একটি ট্যাটু বন্দুকের সাহায্যে চামড়ার উপরে আঁকা হয় বিশেষ ধরনের ডিজাইন, যা পরে স্টিকারের মতো ত্বক থেকে তুলে নেওয়া যায়। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এমন ট্যাটুর চল রয়েছে।
পাসুদাও ফুলের ডিজাইন করা একটি ট্যাটু করিয়েছিলেন নিজের বুকের কাছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ট্যাটু বানানোর বেশ কয়েকদিন পর থেকেই পাসুদার শরীরের ওই অংশে জ্বালা করতে শুরু করে। তারপর শুরু হয় অসম্ভব যন্ত্রণা। তাইল্যান্ড কলেজের আর্টের ছাত্রী জানান, “আমি লেজার ব্যবহার করতে চাইনি। ওটায় খরচ আর ব্যথা দুটোই বেশি। তাই এই ধরনের ট্যাটুই বেছে নিয়েছিলাম। কিন্তু ভীষণ ব্যথায় এই ট্যাটু আমার রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। এখন আফশোস হয় যে কেন এই পদ্ধতিতে ট্যাটু বানাতে গেলাম।”
পাসুদার গলার নীচের অংশের দিকে তাকালে এখন শিউরে উঠতে হয়। কারণ ওই অংশ থেকে চামড়া-সহ স্টিকারটি উঠে এসেছিল। যন্ত্রণায় কাতর হয়ে পড়েছিলেন ছাত্রী। পোড়া শরীরে চামড়া শুকোলে যেমন সাদাটে দাগ হয়ে যায়, বর্তমানে সেই অংশের হালও একই। ট্যাটু বানানোর অভিজ্ঞতা যে এমন ভয়ঙ্কর হতে পারে, তা পাসুদাকে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। কী কারণে এমনটা ঘটল, সেই কারণ অবশ্য স্পষ্ট নয়। তাই ট্যাটু বানানোর পরিকল্পনা থাকলে এখনই সতর্ক হোন। পাসুদার মতো পরিণতি যেন না হয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন