তামিমকে সেঞ্চুরি করতে দিলেন না মাহমুদ উল্লাহ
প্রস্তুতি ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন তামিম ইকবাল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে দ্বিতীয় ম্যাচেই সেঞ্চুরির কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন আবাহনী লিমিটেডের অধিনায়ক। কিন্তু বাধ সাধলেন প্রতিপক্ষ শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের অধিনায়ক ও জাতীয় দলের সতীর্থ মাহমুদ উল্লাহ। তাই ৯০ রানে আউট হয়ে আজ মঙ্গলবার সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে তামিমকে।
মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে খুব বিধ্বংসী ব্যাটিং করেননি তামিম। কিন্তু ইনিংসটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন দারুণ সাবলীলভাবে। তার ৯০ রানের ইনিংসটি ৯১ বলের। সেখানে বাউন্ডারির মার ১১টি। এই ১১ বাউন্ডারির দুটি তামিম মেরেছেন মাহমুদ উল্লাহকে। ৬৯ রানে ২ উইকেট হারায় আবাহনী। এরপর ভারতের উদয় কৌলের সাথে ৮০ রানের জুটি গড়েন তামিম।
অফ স্পিনার মাহমুদ উল্লাহ প্রথম স্পেলে ৪ ওভারে ২৫ রান দেন। কোনো উইকেট পাননি। তার প্রথম ওভারের প্রথম বলেই বাউন্ডারি মারার পর পঞ্চম বলে আরেকটি বাউন্ডারি হাঁকান তামিম। এরপর আর মাহমুদ উল্লাহকে বাউন্ডারি মারতে পারেননি তামিম।
মাহমুদ উল্লাহ দ্বিতীয় স্পেলে বল করতে ফেরেন ৩২তম ওভারে। তামিম তখন ৯০ রানে। দ্বিতীয় বলে ১ রান নিয়ে উদয় স্ট্রাইক দেন তামিমকে। তৃতীয় বলে রান হয়নি। নার্ভাস নাইন্টিজে দাঁড়ানো তামিম পরের ওভারে বল তুলেছেন বাতাসে। শফিউল ইসলাম ক্যাচ নিয়েছেন। দলের ১৪৯ রানের সময় তামিম আউট। মাহমুদ উল্লাহর শিকার হয়ে সেঞ্চুরি মিসের কষ্টে পুড়তে পুড়তে ড্রেসিং রুমে ফিরেছেন তামিম।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন