বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দলীয় প্রতীকের নির্বাচনে সরকারি দল যেসব সুবিধা পাবে

স্থানীয় সরকারের পাঁচটি স্তরেই এখন থেকে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করা যাবে-এমন একটি আইনের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রীসভা। তবে নির্বাচনের এই নতুন পদ্ধতিতে সরকারদলীয় প্রার্থীরা বিভিন্ন ‘সুবিধা’ ভোগ করবে বলে অভিযোগ করে এ উদ্যোগ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন।

বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গণসংহতি আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, কেন্দ্রীয় সমন্বয় পরিষদেও অন্যতম সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু ভূঁইয়া, ফিরোজ আহমেদ, শ্যামলী শীল, তাসলিমা আখতার ও আবুল হাসান রুবেলের এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকারের পাঁচটি স্তরেই নির্বাচন নিয়ে ঘোষণায়, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার বর্তমানের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যও সরকার প্রত্যাখ্যান করেছে। নতুন এই অধ্যাদেশ করার উদ্যোগ বাতিল করতে হবে।

সরকারের বর্তমান স্থানীয় সরকার নির্বাচন ব্যবস্থায় গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে নেতারা বলেন, এর আগে এই নির্বাচন নির্দলীয় ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের জন্য আলাদা প্রতীকে অনুষ্ঠিত হতো। এতে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো বিধি-নিষেধ ছিল না বা নাই। ফলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক ব্যক্তিরাই এতে অংশগ্রহণ করতেন এবং নির্বাচিতও হতেন। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে না হবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল স্থানীয় পর্যায়ে যারা সামাজিকভাবে সক্রিয়, বিভিন্ন জনহিতকর কাজে যারা সংশ্লিষ্ট তারা দলভুক্ত হোন বা না হোন, যেন নির্বাচিত হবার সুযোগ পান। প্রশ্নটি যেহেতু স্থানীয় উন্নয়নের, স্থানীয় সমস্যা মোকাবেলার কাজেই দলীয় বিবেচনার চাইতে যাতে স্থানীয় বিবেচনাই প্রাধান্য পায়। এতে করে এমনকি দলীয় ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও কেন্দ্র থেকে চাপিয়ে দেয়া সিদ্ধান্তের পরিবর্তে যাতে স্থানীয় বিবেচনা গুরুত্ব পায়। এর বিপরীতে কেউ রাজনৈতিক আদর্শ ও সামগ্রিক উন্নয়ন নীতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবেই স্থানীয় উন্নয়নের নীতি প্রণীত হবার গুরুত্বকে হাজির করতে পারেন। আর সেক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে গ্রহণযোগ্য লোক বাছাইয়ের চ্যালেঞ্জটা তবে রাজনৈতিক দলের। স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা যাতে জাতীয় স্বার্থের বিপরীতে গৃহীত হতে না পারে তার জন্য রাজনৈতিক চিন্তার সামগ্রিকতায় তাকে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে পারেন। এমনকি দুর্নীতি রোধে কেন্দ্রীয় নজরদারির সুবিধার কথাও আসতে পারে।

বিবৃতিতে বলা হয়, নীতিগতভাবে স্থানীয় সরকারের বিশেষত্ব ও আপেক্ষিক স্বাধীনতার ধারণা প্রত্যাখ্যান করে তাকে কেন্দ্রীয় সরকারের নিম্নতম অধীনস্থ সংস্থা হিসেবে হাজির করা হয়েছে।

অন্যদিকে সরকারের আশু রাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণ করা হয়েছে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এ বিষয়ে সরকারি দলের নেতাদের সে মনোভাব প্রকাশিত হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল