দুর্ঘটনার পরে কেমন আছে নেইমার?
২০১০ সালে ৩য় হওয়ার পর নেইমার ১৯ বছর বয়সে ২০১১ এবং ২০১২ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে নেইমার ফিফা ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনয়ন পান, ১০ম স্থানে আসেন।
তিনি ফিফা পুস্কাস পুরষ্কারও অর্জন করেন। তিনি সর্বাধিক পরিচিত তাঁর ত্বরণ, গতি, বল কাটানো, সম্পূর্ণতা এবং উভয় পায়ের ক্ষমতার জন্য। তাঁর খেলার ধরন তাকে এনে দিয়েছে সমালোচকদের প্রশংসা, সাথে প্রচুর ভক্ত, মিডিয়া এবং সাবেক ব্রাজিলীয় ফুটবলার পেলের সঙ্গে তুলনা।
পেলে নেইমার সম্পর্কে বলেন, “একজন অসাধারন খেলোয়ার।” অন্যদিকে রোনালদিনহো বলেন, “নেইমার হবে বিশ্বসেরা।” ২০১৫ সালের ফিফা ব্যালন ডি অরের জন্য তিনজনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পান নেইমার, যেখানে তিনি মেসি ও রোনালদোর পরে তৃতীয় হন। নেইমার সান্তসে (ব্রাজিলীয় ক্লাব) যোগ দেন ২০০৩-এ।
নেইমার শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় নির্বাচিত হওয়া এবং ২০১০ কোপা দো ব্রাজিলে ১১ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা পুরষ্কার পান। নেইমার ব্রাজিল অনূর্ধ্ব ১৭, অনূর্ধ্ব ২০ এবং ব্রাজিল মূল দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
তবে এরই মধ্যে দিয়ে নেইমারের জীবনে ঘটে যায় সবছেয়ে বড় দুর্ঘটনা, যদিও এখন তিনি সুস্থ আছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন।
উল্লেখ্য, গত ২৭ নভেম্বর বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছেন ব্রাজিল ফুটবল সেনসেশন নেইমার। স্প্যানিশ সময় সকালে বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নেইমারের গাড়ি বেশ ভালোভাবেই ধাক্কা খেয়েছিল। বার কয়েক পাক খেয়ে উল্টো দিকে ঘুরে যায় তার ফেরারি। ক্লাবের একটি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছেন, দুর্ঘটনার সময় নেইমার গাড়ির ভেতরে থাকলেও তিনি তেমন কনো আহত হননি।
আরো পড়ুনঃ-
ব্রাজিলের ফুটবলারবাহী বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৭৫
জেনে নিন..বিধ্বস্ত বিমানে যে ফুটবলাররা ছিলেন
ব্রাজিলের ফুটবলারদের নিয়ে বিমান বিধ্বস্ত
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন