রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

উষ্মতম এপ্রিল মাসের রেকর্ড

ধরিত্রীর জন্য দুঃসংবাদ

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ভয়াবহ তথ্য দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তাদের তথ্যানুযায়ী, যেকোনো বছরের এপ্রিলের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল সবচেয়ে বেশি উষ্ম।

১৯৫১ থেকে ১৯৮০ সাল এ ৩০ বছরের এপ্রিল মাসগুলোর তুলনায় ২০১৬ সালের এপ্রিলের উষ্ণতা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৮০ সালের এপ্রিলের তুলনায় ২০১৬ সালের এপ্রিলের উষ্ণতা বেড়েছে ১.১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

২০১৬ সালের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসের উষ্ণতাও ছিল যেকোনো বছরের একই মাসের তুলনায় বেশি। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারি ও মার্চে সবচেয়ে বেশি উষ্ণতা বৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে। এ থেকে স্পষ্ট প্রতিয়ামন হয়, চরমভাবে ধরিত্রীর উষ্ণায়ন ঘটছে। এ অবস্থা ধরিত্রীর জন্য নিঃসন্দেহে দুঃসংবাদ।

১৯৫১ থেকে ১৯৮০ সালের এপ্রিল মাসগুলোকে ভিত্তি ধরে ২০১০ সালের এপ্রিলের উষ্ণায়ন বেড়েছিল শূন্য দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ছিল এর আগের যেকোনো বছরের একই মাসের তুলনায় রেকর্ড উষ্ণতা বৃদ্ধি। ২০১৬ সালের এপ্রিলের উষ্ণায়ন ২০১০ সালের উষ্ণায়নের চেয়ে শুন্য দশমিক ২৪ ডিগ্রি সেলিয়াস বেড়ে মোট উষ্ণতা বৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১.১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ২০১৬ সাল হবে সবচেয়ে উষ্ণ বছর।

এল নিনোর কারণে পৃথিবীর সর্বত্র তামপাত্রা বেড়ে যাওয়ায় প্রশান্ত মহাসাগরে উষ্ণ জলধারা বয়ে যায়। তবে এবারের এল নিনো রেকর্ড সৃষ্টিকারী না হলেও বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার কারণে চরমভাবে উষ্ণায়ন বেড়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনসম্পর্কিত জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের নির্বাহী সম্পাদক ক্রিস্টিয়ানা ফিগারেস নাসার প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, আমাদের জন্য এখন খুবই দুর্ভাগজনক অবস্থা হলো- জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উচ্চমাত্রার এল নিনো বয়ে যাচ্ছে।

এ ছাড়া তিনি জানান, তাপমাত্রার সব রেকর্ড ভাঙছে। এ মুহূর্তে আমাদের কাছে যেসব উদাহরণ আছে- যেমন : সম্প্রতি কানাডায় ভয়াবহ দাবানল, ভারতে চরম খরা, এসবের ভিত্তিতে আমাদের সমাধানের উপায় ত্বরাণি¦ত করতে হবে। আমাদের হাতে এর কোনো বিকল্প নেই।

এখন মাসওয়ারি তাপমাত্রার তুলনামূলক চিত্রে দেখা যাচ্ছে, আগের বছরের কোনো এক মাসে যে তাপমাত্রা ছিল, পরের বছর একই মাসে সেই তাপমাত্রা বেড়ে গেছে।

এ বছর এপ্রিলে খরায় পুড়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতের বিশাল অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা রাজ্য, আফ্রিকার কিছু দেশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্যারিস জলবায়ু সম্মেলন থেকে ধরিত্রীর উষ্ণায়ন ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা হয়তো সম্ভব হবে না। আর তামপাত্রা দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়ে বেশি বেড়ে গেলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীর বাস্তুসংস্থান ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে উদ্ভিদ ও প্রাণিজগত চরম হুমকির মুখে পড়বে। বিলুপ্ত হবে হাজারো প্রজাতি। একদিকে খরা, অন্যদিকে জলাবদ্ধতা-জলোচ্ছ্বাসে ধ্বংসের কিনারে পৌঁছাবে মানব সভ্যতা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ