নাইন পাস এই তরুণকে বিয়ে করতে ৪৪ হাজার সুন্দরীর আবেদন, কারণ….
ক্লাস নাইন পাস তো কী, মন্ত্রী তো। তাই বিয়ের বাজারে ব্যাপক কদর ভারতীয় রাজ্য বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের। ৪৪ হাজার তরুণী বিয়ে করতে চেয়ে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েছেন তাকে। প্রিয়া, অনুপমা, মণীশা, কাঞ্চন, দেবীকারা ফোনে জানিয়েছেন তাদের পছন্দের কথা।
আসলে উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বীর হাতে রয়েছে পূর্ত দপ্তর। সেই দপ্তরের কাজকর্ম নিয়ে মতামত জানাতে রাজ্যবাসীকে একটি মোবাইল নাম্বার দিয়েছিলেন তেজস্বী। হোয়াটসঅ্যাপে তাদের অভাব অভিযোগ জানাতে বলেছিলেন। নাম্বার দিলেও তা ব্যবহার করেন না তেজস্বী। তা দেখভাল করেন পূর্ত দপ্তরের আমলারা। তবে নারীদের কাছে সম্ভবত সে খবর ছিল না। তাই ভুল করেই তারা তেজস্বীকে প্রেমপত্র পাঠিয়েছেন।
বিহারের পূর্ত দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, ৪৭ হাজার হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার মধ্যে ৪৪ হাজার বার্তাই ব্যক্তিগত। মাত্র তিন হাজার বার্তা অভাব অভিযোগ সংক্রান্ত।
কী নেই সেই বার্তায়? তরুণীরা তাদের ছবির সঙ্গে শরীরের মাপজোকও তুলে দিয়েছেন। তাদের গায়ের রং, কতটা লম্বা ইত্যাদি।
বিহারে আরজেডি–জেডিইউ মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর উপ মুখ্যমন্ত্রী করা হয় ২৬ বছর বয়সী তেজস্বীকে। আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদের চোখের মণি ছোট ছেলে তেজস্বী। তিনি মনে করেন বড়ভাই তেজপ্রতাপের থেকেও তেজস্বীর রাজনৈতিক বিচক্ষণতা বেশি। তাকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েও চেষ্টা চালিয়েছিলেন লালুপ্রসাদ। তবে বেশিদূর এগোতে পারেননি নবম শ্রেণী উত্তীর্ণ তেজস্বী।
সুন্দরীদের আগ্রহের কথা শুনে মজা করে তেজস্বী বলেছেন, ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, আমি এখনো একা রয়েছি। তবে এত নারীর আগ্রহ থাকলে বিয়েতে সমস্যা হতে পারে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন