নাবালিকাকে খুনের পর মৃতদেহকে ধর্ষণ তান্ত্রিকের, যে কারণে সম্মতি বাবা-মায়ের
মা-বাবার সম্মতিতেই ১৫ বছরের মেয়েকে শ্বাসরোধ করে খুনের পর মৃতদেহকে ধর্ষণ করল কৃষ্ণ শর্মা নামের এক তান্ত্রিক।
ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজে নৃশংস এই ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযুক্ত বাবা ও মায়ের নাম মহাবীর প্রসাদ(৫৫) ও পুষ্পা(৫০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় সোনার ব্যবসায়ী মহাবীর বেশ কিছুদিন ধরেই অার্থিক অনটনে ভুগছিলেন। ব্যবসা ভাল চলছিল না তাঁর। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতেই কৃষ্ণ শর্মা নামে এক ব্যক্তির দ্বারস্থ হন ওই দম্পতি। মাঝে মধ্যে তাদের গাড়ি চালাত কৃষ্ণ।
নিজেকে তান্ত্রিক বলে দাবি করে সে ঐ দম্পতিকে জানায়, সুদিন ফেরাতে হলে নিজের ১৫ বছরের মেয়ে কবিতাকে দেবীর কাছে উৎসর্গ করতে হবে মহাবীর-পুষ্পাকে। তা হলেই নাকি নির্দিষ্ট স্থানে পুঁতে রাখা ৫ কেজি সোনা পাবে ওই দম্পতি।
জানা জায়, ৫ কেজি সোনার লোভেই নিজের নাবালিকা কন্যাকে মাদক খাইয়ে বেহুঁশ করে স্থানীয় মন্দিরে নিয়ে যান মহাবীর ও পুষ্পা। তাঁদের চোখের সামনেই কবিতাকে উলঙ্গ করে একটি গাছের সঙ্গে বাঁধে কথিত তান্ত্রিক কৃষ্ণ। প্রথমে গলা টিপে হত্যা করে নাবালিকাকে। এরপর বাবা-মা’র সামনেই প্রাণহীন দেহে বিকৃত কাম মেটায় কৃষ্ণ। বর্বরতার এখানেই শেষ নয়, কবিতার জিভ কেটে রক্ত নিয়ে দেবীকে উৎসর্গ করে ওই স্বঘোষিত তান্ত্রিক।
পরে স্বঘোষিত তান্ত্রিকের দেওয়া কথা অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানে সোনা না পেয়ে পুলিশে খবর দেয় । তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে স্থানীয় একটি পুকুর থেকে কবিতার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, কনৌজের থাটিয়া গ্রাম থেকে কৃষ্ণকেও গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দম্পতিকেও আটক করা হয়েছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন