নিতম্ব দেখে জানা যাবে মানুষের ভবিষ্যৎ!! জেনে নিন কীভাবে
কোনও মানুষের নিতম্বের দিকে তাকিয়ে, নিতম্ব ধরে, এমনকী নিতম্বের ছবি দেখেও সেই মানুষের ভবিষ্যৎ বলে দেওয়া সম্ভব! কিন্তু কীভাবে?
শাকিরার সেই গানটা মনে আছে ‘হিপস ডোন্ট লাই’? অর্থাৎ নিতম্ব মিথ্যে বলে না। কিন্তু নিতম্ব কি পারে আপনার ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও সত্যি কথাটি বলে দিতে? কলম্বিযার মেরি আরাঞ্জোকে যদি এই প্রশ্ন করেন তাহলে এর উত্তরে তিনি বলবেন, হ্যাঁ, পারে। মধ্যবয়সী এই মহিলার দাবি, তিনি কোনও মানুষের নিতম্বের দিকে তাকিয়ে, নিতম্ব ধরে, এমনকী নিতম্বের ছবি দেখেও সেই মানুষের ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারেন। তিনি দাবি করেছেন, ছবিতে শাকিরার নিতম্বের দিকে এক ঝলক তাকিয়েই তিনি নাকি ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন, একদিন শাকিরা এক ফুটবলারের সন্তানের জননী হবেন। পরবর্তীকালে শাকিরা সত্যিই স্পেনের ফুটবলার জেরার্ড পিকের বাচ্চার মা হন।
অবশ্য নিতম্ব দেখে ভবিষ্যৎ আঁচ করার এই অদ্ভুত পদ্ধতি একা আরাঞ্জোই অনুসরণ করেন, তা নয়। এই চর্চার পোশাকি নাম হল রাম্পোলজি, যেখানে একজন মানুষের নিতম্বের গড়ন, সেখানে তিলের বা আঁচিলের অবস্থান, নিতম্বের খাঁজের গঠনের বিশেষত্বের ওপর নির্ভর করে মানুষের ভবিষ্যতবাণী করা হয়। আমেরিকার রাম্পোলজিস্ট জ্যাকি স্ট্যালোন বলেন, এটি অত্যন্ত প্রাচীন চর্চা। ব্যাবিলন, গ্রিস বা রোমে আদিকালেও নিতম্ব দেখে ভবিষ্যতবাণী করা হত। তিনি জানান, কোনও মানুষের নিতম্ব যদি পেশিবহুল হয় তাহলে বুঝতে হবে সে কর্মঠ, আত্মবিশ্বাসী এবং সৃজনশীল। ব্রিটেনের রাম্পোলজিস্ট স্যাম অ্যামোস মনে করেন, মানুষের গোলাকৃতি নিতম্ব তার হাসিখুশি ও আশাবাদী স্বভাবের প্রতীক। আবার চ্যাপ্টা নিতম্ব থেকে বোঝা যায়, মানুষটি নৈরাশ্যবাদী ও দুঃখী।
এঁরা কেউ নিতম্বের দিকে তাকিয়ে, কেউ বা নিতম্বের ছবি দেখে ভবিষ্যতবাণী করে থাকেন। রাম্পোলজিস্ট উলফ বাক আবার কারোর নগ্ন নিতম্ব হাত দিয়ে স্পর্শ না করলে তার ভবিষ্যৎ গণনা করতে পারেন না।
রাম্পোলজিস্টরা নিজেদের যতই অতীন্দ্রিয় ক্ষমতার অধিকারী বলে দাবি করুন না কেন, দেশে দেশে তাঁদের নিয়ে সমালোচনাও কম হয়নি। ফ্লোরিডার অতীন্দ্রিয়বাদী শে
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন