পাইকারি পর্যায়ে আবারো বেড়েছে চিনির দাম
পাইকারি পর্যায়ে আবারো বেড়েছে চিনির দাম। রাজধানীর মোহাম্মদপুর বাজারে মাত্র দু দিনের ব্যবধানে প্রতি বস্তা চিনির দাম বেড়েছে ২’শ টাকা। মিনিকেট, আটাশসহ বেশ কিছু চালের সঙ্গে বেড়েছে রসুনেরও দাম, তবে পেঁয়াজের বাজার দর নিয়ে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে, ড্রামপ্রতি খোলা সয়াবিনের দাম বাড়লেও পরিবর্তন আসেনি বোতলজাত সয়াবিন আর মশলার বাজারে।
সংকট নেই পণ্য সরবরাহে, বাজার চিত্রও বলছে খুচরা ক্রেতাদের তেম ভিড় ও নেই পাইকারি মোকামগুলোতে। কিন্তু এরপরও থেমে নেই চালের দাম বৃদ্ধি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ টাকা দরের প্রতিকেজি আটাশ চাল বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৩৯ টাকায়, বেড়েছে মিনিকেট, নাজিরশাইলসহ চাহিদা বেশি এমন সব চালের দাম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি কমে যাওয়ার সঙ্গে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যা হওয়ায় বাড়ছে চালের বাজার।
বাজারে সরবরাহে ঘাটতি নেই পেঁয়াজ রসুন আদা কিংবা আলুরও। কেজিপ্রতি ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে রসুনের দাম, অপরিবর্তিত রয়েছে আদা আর আলুর দাম। তবে ব্যবসায়ীদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া গেল পেঁয়াজের দর নিয়ে। কেউ বলছেন, আমদানি কমায় বেড়েছে দাম, আবার কেউ বলছেন আমদানি বেশি হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে পেঁয়াজ।
পাইকারি বাজারে আবারো বেড়েছে চিনির দাম, মাত্র দু দিনের ব্যবধানে কেজিতে ৪ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা দরে। বেড়েছে খোলা সয়াবিনের দামও, বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়। যদিও, অপরিবর্তিত রয়েছে বোতলজাত সয়াবিন, আর মশুর খেসারি মুগসহ অন্যান্য ডালের দাম।
তবে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, গোলমরিচসহ সব ধরণের মশলার পাশাপাশি একেবারেই স্থিতিশীল রয়েছে গুড়োদুধের বাজার দর।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূস: নির্বিঘ্নে সব জায়গায় পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “এবার দুর্গাপূজারবিস্তারিত পড়ুন
সোমবারের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
এক কোটিরও বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাস করেনবিস্তারিত পড়ুন
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬৪ কোটি ডলার
এ মাসের প্রথম ১৪ দিনে এসেছে ১৬৪ কোটি ৬৭ লাখবিস্তারিত পড়ুন