পাঙ্গাস মাছ খাচ্ছেন ? বন্ধ করুন সময় থাকতে, বিস্তারিত পড়ুন..
কাঁচা লঙ্কা, সর্ষে দিয়ে পাঙ্গাসের ঝাল, কিংবা স্রেফ ঝোল। মাসে অন্তত কয়েকবার পাতে পড়ে না, এমন বাঙালি মেলা ভার। ডায়েটিশিয়ানরাও বলেন, শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা মেটাতে ছোট মাছের বিকল্প নেই। কিন্তু পাঙ্গাস মাছ থেকে সাবধান। পারলে এখনই খাওয়া বন্ধ করুন। তা না হলে অ্যাস্থমা, করোনারি ডিজিজ, হাড় ক্ষয়ের মতো নানা রোগ এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগও অচিরেই বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।
পাঙ্গাস রান্না করা সহজ, কাঁটা বেশি থাকে না, খেতে সুস্বাদু। আপাত সস্তাও। সবই ঠিক আছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি গবেষণায় পাঙ্গাস সম্পর্কে মারাত্মক তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন। দেখা গিয়েছে, পাঙ্গাস মাছের থাকা উপাদান শরীরকে ধীরে ধীরে শেষ করে। এক কথায়, স্লো পয়জন(Slow Poison)।
কেন পাঙ্গাস বিপজ্জনক? পাঙ্গাস মাছ বড় হয় সাধারণ অবস্থাতেই। কিন্তু চাষ করা হয় ফার্মে। আমরা বাজার থেকে যে পাঙ্গাস কিনি, সেগুলি সবই নির্দিষ্ট কারখানায় চাষ করা হয়। আর এখানেই বিষ হয়ে যায় পাঙ্গাস । ফার্মে পাঙ্গাস স্বাদ বাড়ানোর ও সংখ্যায় বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় নানা রকম রাসায়নিক সার। সঙ্গে বিষাক্ত কীটনাশক। দেখা গিয়েছে, ফার্মে পাঙ্গাস চাষে ব্যবহার করা হয় এমন কিছু রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যা থেকে ক্যান্সার হয়। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, সুস্থ ভাবে বাঁচতে অবশ্যই মাছ খান তবে পাঙ্গাস নয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন
কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান
আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন
উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না
দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন