শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বদলে দিল এই নারীর জীবন, তাও মশার কামড় !

একটা মশা। হ্যাঁ, একটা মশার কামড়। একটা মানুষের জীবনকে বদলে দিতে পারে। না, না। নানা পাটেকরের কোন সিনেমার ডায়লগকে বাংলায় লিখছি না।

বাস্তবেই এমনটা ঘটেছে এক মহিলার সঙ্গে। যার নাম অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামস। ১৩ বছর বয়েসে তাকে একবার বাঁ পায়ে থাইয়ের ওপর মশা কামড়ায়। মশা তো তাকে বহুবার কামড়েছে। কিন্তু সেই মশার কামড়টা তার জীবন বদলে দেয়।

প্রথমে কিছুই মালুম হয়নি উইলিয়ামসের। জায়গা কিছুটা ফুলতে শুরু করে এক মাস পর থেকে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ডাক্তাররা তো দেখে অবাক।

মেডিক্যাল চেকআপের পর ডাক্তাররা বলেন, এক বিশেষ ধরণের মশার কামড়ের জন্য জায়গাটা ফুলে উঠেছে, পরে ঠিক হয়ে যাবে। না, ঠিক হয়নি। বরং বাঁ পা-টা আরও ফুলতে শুরু করে অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামস-এর।

দুই বছর পর ফের আরও বড় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার বাঁ পায়ে বিশেষ এক ধরনের দামী ব্যান্ডেজ বেঁধে দেওয়া হয় তাক পায়ে। এতে বাঁ পায়ের ফোলাটা না কমলেও আর অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়নি।

স্ফিত হওয়ার গতি থমকে গেলেও উইলিয়ামসের বাঁ পায়ের ওজন তার ডান পায়ের থেকে ১২ কেজি বেড়ে যায়। ভারী বাঁ পা-টা নিয়ে স্কুলে যেতে অসুবিধা পড়ে গিয়েছিল সে। কেউ কেউ তার পা নিয়ে ঠাট্টা করেছিল। কিন্তু তাতে দমানো যায়নি উইলিয়ামসকে।

একটা মশার কামড়ে জীবনের গতি থমকে গেলেও সেটাকে আলাদাভাবে পরিচালনা করলেন উইলিয়ামস। সাঁতার থেকে সাইকেলিং সবই করতে শুরু করেন। ডাক্তররা বলছেন, উইলিয়ামসের পায়ের স্ফীতভাবটা আর কমার সম্ভাবনা খুব কম।

সব বাধা টপকে নিজেকে শরীরশিক্ষার শিক্ষিকা হিসেবে তুলে ধরলেন। তৈরি করলেন নিজের স্কুল। যে স্কুলে পড়ানো হয় মানসিক জোর বাড়ানোর কৌশল। অনেক বড় বড় কর্পোরেট হাউসে বক্তৃতা দিতে ডেকে পাঠানো হয় তাকে।

উইলিয়ামস নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে সবার মনের জোর বাড়ান। উইলিয়ামসের এখন সুখি পরিবার। একটা মশার কামড় উইলিয়ামসের জীবনটা সত্যি বদলে দিয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ