বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে শান্তি চায় ভারত : ভারতীয় হাইকমিশনার

ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রীংলা বলেছেন, নতুন দিল্লি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তসহ উভয় দেশের সঙ্গে ভারতীয় সীমান্তে শান্তি চায়। যদিও রোহিঙ্গা ইস্যুতে তার দেশ ঢাকার অবস্থানকে সমর্থন করেছে।
আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানের ফাঁকে ভারতীয় এই কূটনীতিক রোহিঙ্গা ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা শুধুমাত্র প্রতিবেশী দেশের সীমান্তেই শান্তি ও সৌহাদ্যপূর্ণ অবস্থান চাই না, আমরা ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সংযুক্ত সীমান্তসমূহেও শান্তি চাই।’
যদিও এই কূটনীতিক বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন মিয়ানমারের ‘রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি’ সম্পর্কে সরাসরি কোন মন্তব্য করতে রাজী হননি, তবুও তিনি এ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে প্রতিবেশী দেশসমূহের একযোগে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এর আগে ভারতীয় হাইকমিশন ও বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির (বিআইএফসি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘সেলিব্রেশন অব দ্য কন্সটিটিউশন অব ইন্ডিয়া’ শীর্ষক এক আলোচনায় তিনি অংশগ্রহণ করেন। এতে সংবিধান বিশেষজ্ঞরাও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বিআইএফসি সভাপতি প্রফেসর এমিরেটাস ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান, আইন কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. শাহ আলম ও বিআইএফসি সাধারণ সম্পাদক সুবিউর কুশারিও বক্তব্য রাখেন।
রাখাইন পরিস্থিতির সমাধানে যদি ঢাকা ও নতুন দিল্লির যৌথ সহযোগিতা কামনা করা হয়, এমন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের মধ্যে আলোচনা, মতবিনিময় ও সহযোগিতার ব্যাপারে আমাদের অনেক প্রাতিষ্ঠানিক পদ্ধতি রয়েছে। আমরা দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব অনুসারে সকল ইস্যুতে আলোচনা করতে পারি।’
হাইকমিশনার বলেন, ‘আমরা দুই দেশের গুরুত্বপূর্ণ সকল ইস্যু নিয়ে আমাদের আলোচনা অব্যাহত রাখতে পারি। সাধারণত: ভারত সর্বদা বাংলাদেশের সকল কার্যক্রমে সমর্থন দিয়ে থাকে।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন