বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে কুষ্ঠ
প্রতিদিন দেশে কুষ্ঠরোগী শনাক্ত হচ্ছে ১৩ থেকে ১৪ জন। এদের মধ্যে দু’একজন কেবল সচেতনতা ও সঠিক সময়ে চিকিৎসার অভাবে শিকার হচ্ছেন প্রতিবন্ধীত্বের। সাধারণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত করে এ রোগের চিকিৎসা দেয়া গেলে কুষ্ঠরোগের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানালেন রোগটি নিরাময়ে কাজ করছে সরকার।
অনেকে আবার এ রোগ বুঝে ওঠার আগেই বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েন। কেউ হারান হাত, কেউবা পা ও পায়ের নখ। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পের মুন্নী বেগম। পরিবারের অবহেলা আর ঘৃণা তো ছিলই, সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করানোয় বরণ করতে হয় এমন পরিণতি। একই ভোগান্তির কথা জানালেন রফিক ও ফুলচাঁন মিয়াও।
কুষ্ঠরোগের তেমন কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেই। তবে লক্ষণ দেখা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা করালে ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে সুস্থ হওয়া সম্ভব।
দেশে ঢাকা, সিলেট ও নীলফামারীতে সরকারি এবং টাঙ্গাইল, খুলনা, দিনাজপুর, নীলফামারী ও চন্দ্রায় বেসরকারিসহ মোট ৮টি কুষ্ঠরোগের চিকিৎসালয় আছে। এ সংখ্যা বাড়িয়ে জেলা ও থানা পর্যায়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি সচেতনতা বাড়ালে ভয়াবহ রোগটি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
এ বিষয়ে সরকার তৎপর। কুষ্ঠ প্রতিরোধে সরকারের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন