সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিমানের পাইলট থেকে যেভাবে আজকের জনপ্রিয় নায়ক রিয়াজ, সিনেমাকেও হার মানাবে!!

রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক। যিনি রিয়াজ নামেই পরিচিত, হলেন বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। জনপ্রিয় এ নায়কের জন্ম ২৬ অক্টোবর ১৯৭২ সালে। তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলার নায়ক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন। ১৯৯৭ সালে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রে রিয়াজ অভিনয় করেন যা বসায়িকভাবে সফল হয় এবং একইসঙ্গে রিয়াজকে জনসাধারণের মাঝে জনপ্রিয় করে তোলে।

তিনি দেশের অনেক প্রখ্যাত পরিচালকের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়াও রিয়াজ ভারতীয় চলচ্চিত্রকার ও অভিনেতা মহেশ মাঞ্জরেকারের ইট ওয়াজ রেইনিং দ্যাট নাইট নামে একটি ইংরেজী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের সঙ্গে কাজ করেছেন।

চলচ্চিত্র জগতে তার অবদানের জন্য সরকার তাকে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত করে। পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলো যথাক্রমে- দুই দুয়ারী (২০০০), দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) এবং কি যাদু করিলা (২০০৮)।

রিয়াজ অভিনীত সাম্প্রতিকতম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি লাভ করে। নানা মাধ্যম ও কাজে সক্রিয় অভিনেতা রিয়াজ চ্যানেল আইয়ের হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় মৌসুমে প্রধান বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

বিভিন্ন পত্রপত্রিকা’য় সাম্প্রতিক দেওয়া সাক্ষাতকারে রিয়াজ জানান: খুব শিগগিরই তিনি পুরোদমে চলচ্চিত্রে ব্যস্ত হতে যাচ্ছেন এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে পুরো প্রস্তুতি নিয়ে নতুন চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করবেন পাশপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনার কথাও বলেছেন।

রিয়াজ ১৯৭২ সালে ফরিদপুর জেলা সদরের কমলাপুর মহল্লায় একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার ছেলেবেলা কেটেছে ফরিদপুর শহরের সিএনবি স্টাফ কোয়ার্টার্সের চৌহদ্দিতে। তার বাবা জাইনুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক ছিলেন সরকারি অফিসের একজন কর্মকর্তা; মাতা মৃত আরজুমান্দ আরা বেগম গৃহিণী। রিয়াজ পরিবারের কনিষ্ঠ সন্তান।

তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হলেন বড় ভাই রাইজুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক এবং ছয় বোন জিন্ন্যা আরা, সুলতানা জাহানারা সিদ্দিক, সুলতানা রওনক আরা, সুলতানা রওশন জামিল, সুলতানা সালমা শাহীন ও সুলতানা ফাতেমা শিরিণ। সকলেই বিবাহিত। ছোটবেলায় রিয়াজের ইচ্ছা ছিল স্থপতি হবেন; পরে পরিবারের বড়দের উৎসাহে যশোরে বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দেন এবং উত্তীর্ণ হন।

যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে বিমানচালক হিসেবে যোগদান করেন। বৈমানিক হিসাবে তিনি একটি জেট ফাইটারে মোট ৩০০ ঘণ্টা উড্ডয়ন সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অধীনে তুরস্ক গিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।

পরবর্তীকালে কর্তৃপক্ষের সাথে ভুল বোঝাবুঝির কারণে বিমানবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত হন। চাকরিচ্যুতির পর তিনি বাড়ি ছেড়ে ঢাকা শহরে পাড়ি জমান এবং চাচাতো বোন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার হাত ধরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে একজন অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হৃদয়ের কথা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেন। বর্তমানে রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ঢাকার বনানীতে ইয়েস কর্পোরেশন নামে একটি কোমল পানীয় উৎপাদনকারী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। এছাড়াও হাউজিং কোম্পানি আশিয়ান গ্রুপের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি একটি সাক্ষাতকারে রিয়াজ ইঙ্গিত দেন যে, তিনি বর্তমানে ব্যবসা ও চাকরি থেকে দূরে রয়েছেন। রিয়াজ তার ছেলেবেলা থেকেই উদ্যমী, খেলাধুলাপ্রিয়, লেখাপড়ায় উজ্জ্বল ছিলেন।

তিনি স্থপতি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ১৯৭৭ সালে ফরিদপুর জেলা সদরে অবস্থিত তারার মেলা উইলস্ লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন। পরে ফরিদপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হন, সেখানে ৮ম

শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। পরবর্তীতে ফরিদপুর সদরে অবস্থিত ময়েজউদ্দীন হাই স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে এসএসসি পাশ করেন। এরপর ফরিদপুর থেকে চলে আসেন পৈতৃক বাসস্থান যশোর জেলায়। তার কলেজ জীবন শুরু হয় যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজে এইচএসসিতে ভর্তির মাধ্যমে এবং সেখান থেকে এইচএসসি পাশ করেন। এরপর বুয়েটে ভর্তি হওয়ার জন্য ঢাকা এসে কোচিং শুরু করেন, কিন্তু পরিবারের বড়দের উৎসাহে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমীতে ১৯৯১ সালের জুন পর্যন্ত অধ্যয়ন ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।

এরই মধ্যে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি সম্পূর্ণ করেন। ১৯৯১ সালে তুর্কিসরকারের দেওয়া একটি বৃত্তিতে তিনি টি-থার্টি-সেভেন বিমানের উপরে একটি প্রশিক্ষণ নিতে ক্যাডেট হিসেবে তুরস্ক যান। ঐ প্রশিক্ষণটিতে তিনি ভাল ফলাফল অর্জন করেন, যার ফলশ্রুতিতে তুর্কি সরকার তাকে একটি বিশেষ প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান করে। কিন্তু বিভিন্ন রকমের প্রক্রিয়াকরণের দরূন প্রশিক্ষণটি নেওয়া তার পক্ষে সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে ফিরে তিনি বিমান বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত হন এবং একজন বিমান চালক হিসেবে নিয়োগ পান।

রিয়াজ চলচ্চিত্রে বিভিন্ন নায়িকার সাথে জুটি বেঁধে দীর্ঘদিন একসাথে অভিনয় করেছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো শাবনূর ও পূর্ণিমা। অনেক দিন একসাথে কাজ করার ফলে সখ্য গড়ে উঠে এই দুই অভিনেত্রীর সাথে। ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে রিয়াজ-শাবনূরের প্রেমের খবর প্রকাশ হতে থাকে। এমনকি তাদের প্রেম ও গোপন বিয়ের খবর ঝড় তুলেছিল ২০০০ সালের প্রথম পর্যন্ত চলচ্চিত্র এবং এ অঙ্গনের বাইরে। এছাড়া পূর্নিমার সাথেও তার সম্পর্কের খবরও কিছুদিন লোকমুখে শোনা গিয়েছিল। রিয়াজ ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর ২০০৪-এর বিনোদন বিচিত্রার ফটো সুন্দরী বিজয়ী মডেল মুশফিকা তিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের প্রায় আট বছর পর ২০১৫ সালের ১ জুন তিনি কন্যা সন্তানের পিতা হন।
রিয়াজের নিজ পরিবারের কেউ অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত না থাকলেও তার তিন চাচাতো বোন কোহিনুর আক্তার সুচন্দা, ফরিদা আক্তার ববিতা ও গুলশান আরা চম্পা বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। ছোটবেলায় জনপ্রিয় টিভি সিরিজ টারজান এবং বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র টারজান তরুণ রিয়াজের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করেছিল।

এছাড়াও টম ক্রুজ অভিনীত হলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র টপ গান এবং নর্নির্মিত টারজান চলচ্চিত্রও তাকে অনুপ্রাণিত করেছিল। ১৯৯৪ সালে তিনি চাচাতো বোন ববিতার সাথে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি)-তে ভ্রমণে এসে প্রয়াত অভিনেতা-প্রযোজক জসিম-এর নজরে পড়েন। জসিম যখন তাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন তখন তিনি অভিনয় সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। এক্ষেত্রে ববিতা তাকে উৎসাহিত করেন, কিন্তু তার মা ছিলেন ধর্মভীরু, তাই তার মাকে রাজি করাতে একটু সময় লেগে গিয়েছিল। অবশেষে রিয়াজ ববিতার হাত ধরেই চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।

১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে মুক্তি পায় রিয়াজ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলার নায়ক। এই চলচ্চিত্রে তিনি মুন্না চরিত্রে অভিনয় করে রূপালী পর্দায় অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং এটি ব্যবসা-সফল হয়েছিল। তবে তিনি চলচ্চিত্রের মূল ভূমিকায় ছিলেন না। এটির পরিচালক ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা দেওয়ান নজরুল।

১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে রিয়াজ খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার দিলীপ বিশ্বাস-এর অজান্তে এবং মোহাম্মদ হোসেন-এর প্রিয়জন-এ অভিনয় করার সুযোগ লাভ করেন। “প্রিয়জন”ই একমাত্র চলচ্চিত্র যাতে রিয়াজ অকালপ্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহের সাথে অভিনয় করেন। এছাড়াও মতিন রহমান এর পরিচালনায় মন মানে না ছবির প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ করেন সালমান শাহ। ১৯৯৬ সালের জুন মাসে দিলীপ বিশ্বাস এর সাথে ছবির শুটিং দেখতে আসা রিয়াজ পরে সালমানের পরিবর্তে এই ছবিতে অভিনয় করেন। কারণ এর প্রায় তিন মাস পর সালমানের মৃত্যু ঘটে। দিলীপ বিশ্বাস মতিন রহমানের সাথে রিয়াজকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন; “সম্ভব হলে ওকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা করতে পারেন” এবং এটিই রিয়াজ-শাবনূর জুটি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র।

১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি বাণিজিক্যভাবে সফলতা লাভ করে এবং এই চলচ্চিত্রটি রিয়াজকে রাতারাতি খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছে দেয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে রিয়াজের আসনটি মজবুত হয়ে যায়। এ চলচ্চিত্রের “পড়েনা চোখের পলক” গানটি তাঁকে তরুণ-তরুণীদের হার্টথ্রবে পরিণত করে।

একই বছরের ১১ নভেম্বর মুক্তি লাভ করে মতিন রহমান নির্মিত মন মানেনা যেটি রিয়াজ-শাবনূর জুটির প্রথম চলচ্চিত্র এবং এটি সুপার হিট হয়। শাবনূরের সঙ্গে রিয়াজের দ্বিতীয় ছবি আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত তুমিশুধু তুমি। এরপর এই জুটি চলচ্চিত্র মহলে বেশ আলোচিত-সমালোচিত হয়ে ওঠে। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে অবমুক্ত পৃথিবী তোমার আমার চলচ্চিত্রটি বড় ধরনের বাণিজ্যিক সফলতা অর্জনে সক্ষম হয়। এটি পরিচালনা করেন বাদল খন্দকার। এছাড়াও আজাদী হাসনাত ফিরোজ পরিচালিত কাজের মেয়ে চলচ্চিত্রটিও বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এই দুটি চলচ্চিত্রেই রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন শাবনূর।

>রিয়াজ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৮ গ্রহণ করছেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে,২০১০-এ।

>রিয়াজ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০০ গ্রহণ করছেন সাবেক প্রধান মন্ত্রী খালেদা জিয়ার হাত থেকে, ২০০১-এ।

উপস্থাপকমেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার – ২০০৭ (ফেরদৌস-কে সাথে নিয়ে)নির্মাণের তারকা – ২০০৯-২০১০ (স্ত্রী তিনা-কে সাথে নিয়ে)নির্মাণের তারকা ঈদ স্পেসাল – ২০১০ (বিশেষ পর্ব ঈদুল ফিত্‌র)পূর্তি উত্সব তারার মেলা – ২০১১ (চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে)জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০ – ২০১২ (মৌসুমী-কে সাথে নিয়ে)রিয়াজ তাঁর অভিনয় পারদর্শিতার কারণে অভিনয় জীবন শুরুর প্রায় দুই বছরের মধ্যে একজন নির্ভরযোগ্য অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং প্রযোজক ও নির্মাতাদের পছন্দের পাত্রে পরিনত হন। এর সুবাদে শুরু থেকেই খ্যাতিমান ও নতুন নির্মাতাদের পছন্দের শীর্ষে ছিলেন তিনি।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০০ সেরা অভিনেতা দুই দুয়ারী২০০০ সেরা অভিনেতা দারুচিনি দ্বীপ২০০৮ সেরা অভিনেতা কি যাদু করিলা

মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসেরা অভিনেতা – প্রাণের চেয়ে প্রিয় (১৯৯৮)সেরা অভিনেতা – “শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১)সেরা অভিনেতা – প্রেমের তাজ মহল (২০০২)সেরা অভিনেতা – মনের মাঝে তুমি (২০০৩)[৫৪] সেরা অভিনেতা (সমালোচক) – শাস্তি (২০০৪)সেরা অভিনেতা (সমালোচক) – হাজার বছর ধরে (২০০৫)সেরা অভিনেতা – হৃদয়ের কথা (২০০৬)

রিয়াজ চলচ্চিত্রে ও টেলিভিশনে অভিনয়ের পাশাপাশি কিছু জন-সচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি রাজবাড়িতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তিনি দেশের মানুষকে মহামারী এইচআইভি/এইডস ও মরণ ব্যাধি এবং বাংলাদেশের প্রধান জনস্বাস্থ্য সমস্যা যক্ষা সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় এইচআইভি/এইডস নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম এর টেলিভিশন প্রচারনায় অংশগ্রহণ করেন।

পাশাপাশি জাতীয় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম (এনটিসিপি) কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।

এই কর্মসূচির আওতায় তিনি টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ, শহর/উপ-শহরের বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন ও অন্যান্য লোকমুখর স্থান সমূহে তাঁর প্রতিকৃতি সম্বলিত বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও হাসপাতাল/নগর চিকিৎসা কেন্দ্রে লিফলেট বিলি করে থাকেন।

১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে তিনি বাংলাদেশে হকি খেলাকে জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।

৫ এপ্রিল ২০১২ থেকে স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী সংগঠন ‘মানুষ’-এর নতুন শুভেচ্ছা দূত হিসেবে রিয়াজ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ