রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ভালোবাসা দিবস সত্ত্বেও সমলিঙ্গের প্রেম এখনও সমপ্রেম

‘আচ্ছা, হস্তমৈথুন দিবস কবে, আমাকে কেউ বলবেন?’ ভ্যালেন্টাইনস ডে-কে ক্ন্দ্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনই প্রশ্ন করেছেন অভিনেত্রী তিস্তা দাস৷ এই প্রশ্ন তিনি উত্থাপন করেছেন ‘আলিঙ্গন দিবসে’৷ আর, এমনই প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে বিতর্কও কম দেখা দেয়নি৷

কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন দেশে ৩১ জুলাইকে অবশ্য ন্যাশনাল অর্গ্যাজম ডে হিসেবে উদযাপন করা হচ্ছে৷ তেমনই, বিভিন্ন দেশে ন্যাশনাল মাস্টারবেশন ডে উদযাপনও চলছে বেশ কয়েক বছর ধরে৷ ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়ায় ১৯৯৫-এর ১৪ মে প্রথম ন্যাশনাল মাস্টারবেশন ডে উদযাপন হয়েছিল৷

মাস্টারবেশন ডে-র বিষয়ে জানতে চেয়ে এই অভিনেত্রী অবশ্য প্রশ্ন তুলেছেন ভ্যালেন্টাইনস ডে-র বিরোধিতা করে৷ কারণ, তাঁর কথায়, ‘‘সত্যিই কি ভালোবাসার জন্য কোনও দিন হয়? এই বিষয়টিই হাস্যকর, অযৌক্তিক৷ যেভাবে ভ্যালেন্টাইনস ডে-র উন্মাদনা বাড়ছে, তাতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইন বেঁচে থাকলে তিনি যে কী করতেন, ভেবে শিউরে উঠতে হয়৷’’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘আসলে এ ভাবে ভ্যালেন্টাইনস ডে পালনের মধ্যে ভোগবাদ এবং পুরুষতন্ত্রকে জিইয়ে রাখা হচ্ছে৷’’ কেন পুরুষতন্ত্রের কথা? তিস্তা দাসের কথায়, ‘‘এমনও তো হয়, ভ্যালেন্টাইনস ডে-র নামে, শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে সঙ্গীকে মানসিকভাবে বাধ্য করে তোলে প্রেমিক৷ এমন ভাবে জোর করল, যেন ভ্যালেন্টাইনস ডে মানেই শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার দিন৷ দেখা গেল, প্রেমিকের জোরাজুরিতে মেয়েটিও গা ভাসিয়ে দিল৷’’

সত্যিই কি ভ্যালেন্টাইনস ডে-র কোনও গুরুত্ব নেই? এই অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘ভ্যালেন্টাইনস ডে-র যে মানে, তার অপব্যবহার বেড়ে চলেছে৷ ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে ব্যক্তির গুরুত্ব বেশি৷ কারও সমস্যা, প্রতারণা, স্বাস্থ্যহানি না করে হোক ভালোবাসা৷’’ প্রেম যেমন কোনও বাধা মানে না৷ তেমনই, প্রেম মানে প্রেম-ই৷ অথচ, বিপরীত লিঙ্গের মধ্যে প্রেম হলে তাকে প্রেম, আর সমলিঙ্গের মধ্যে প্রেম হলে তাকে কেন সমপ্রেম বলা হবে? এমনই প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন এলজিবিটি (লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল, ট্রান্সজেন্ডার) আন্দোলনের কর্মী সৌভিক৷ তাঁর কথায়,
‘‘ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন করা হচ্ছে৷ কিন্তু, সমাজ কবে ভালোবাসার স্বীকৃতি দেবে? সমলিঙ্গের মধ্যে প্রেমকে কেন প্রেম না বলে সমপ্রেম বলা হবে?’’ একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, কেউ যদি ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন করেন, তা হলে আপত্তি নেই৷ তবে, উদযাপনের নামে যেভাবে উন্মাদনা বাড়ছে, সেটা তাঁর কাছে বালখিল্য মনে হয়৷

ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রান্সজেন্ডার বোর্ডের সদস্য রঞ্জিতা সিনহা অবশ্য মেতে ওঠেন ভ্যালেন্টাইনস ডে-র উন্মাদনায়৷ যদিও, তিনি বলেন, ‘‘ভোগবাদের মাধ্যমে ভ্যালেন্টাইনস ডে-র প্রচার বাড়ানো হচ্ছে৷ কিন্তু, আমাদের কাছে ভালোবাসাটা বড় পাওনা৷’’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘প্রতিদিনই ভালোবাসার দিন৷ তবে, ভালোবাসার জন্য একটি বিশেষ দিন থাকার বিষয়টিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ আমাদের কাছে মনের জোর বাড়িয়ে দেয় ভালোবাসা৷’’ কীভাবে ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন করেন তিনি? রঞ্জিতা সিনহা বলেন, ‘‘ভালোবাসার মানুষটির জন্য সময় দিই৷’’ একই সঙ্গে রাজ্য ট্রান্সজেন্ডার বোর্ডের এই সদস্য বলেন, ‘‘এখন তো সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আমাদের অনেকে অনেক কিছু পাচ্ছেন৷ আমার কম বয়সে এই ধরনের পরিস্থিতি ছিল না৷ সেই সময় আমার মতো মানুষের ক্ষেত্রে পরিচয় প্রকাশে অনেক বাধা ছিল৷’’ সূএঃ কলকাতা নিউজ

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ