সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ভিনগ্রহী খুঁজছে বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও টেলিস্কোপ

মহাবিশ্বে ভিনগ্রহীর খোঁজে মানুষের প্রচেষ্টা বহুদিনের। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) এতদিন এই বিপুল কর্মযজ্ঞের পুরোধায় ছিল। এবার ভিনগ্রহীর খোঁজার মিশনে নামল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি চীনও।

আজ রোববার চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমের গুইঝু প্রদেশে স্থাপিত ৫০০ বর্গমিটার (১,৬৪০ ফুট) ব্যাসের দানবাকৃতির রেডিও টেলিস্কোপটি পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির বার্তা সংস্থা।

রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, ২০১১ সালে উচ্চাভিলাসী এই প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়েছিল। পাঁচ বছর পর আজ রোববার সকালে টেলিস্কোপটি মহাবিশ্ব থেকে প্রথম সংকেত গ্রহণ করেছে। তবে বিপুল এই কর্মযজ্ঞের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিজ্ঞানীরা জানান, টেলিস্কোপটি পুরোপুরি কর্মক্ষম হতে আরো তিন বছর সময় লাগবে।

৫০০ মিটার অ্যাপার্চারবিশিষ্ট এই স্ফেরিকাল টেলিস্কোপ মহাবিশ্বের ১০ লক্ষাধিক তারা ও সৌরচক্র থেকে নির্গত রেডিও সিগন্যাল চিহ্নিত করতে সক্ষম। এ ছাড়া হাজার হাজার সৌরবর্ষের দূরত্ব থেকে আসা রেডিও সিগন্যালও ধরতে পারবে শক্তিশালী রেডিও টেলিস্কোপটি। এটি মহাবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ববিষয়ক গবেষণাকে আরো এগিয়ে দেবে বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।

চীনের এই টেলিস্কোপ প্রকল্পের প্রধান বিজ্ঞানী ন্যান রেনদং-এর ভাষ্যমতে, ‘টেলিস্কোপ অনেকটা সংবেদনশীল কানের মতো। অসংখ্য অর্থহীন শব্দ থেকে প্রয়োজনীয় শব্দটি নির্ণয় করতে সক্ষম হবে এটি। ফলে, নভোচারী ও বিজ্ঞানীরা এখন আগের থেকে সহজে মিল্কিওয়েসহ অন্যান্য গ্যালাক্সি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।’

এর আগে ২০১৪ সালে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা কেপলার-৪৫২ বি নামের একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছিল, যা কিনা পৃথিবীর মতোই বায়ুমণ্ডলের অধিকারী। কিন্তু ওই গ্রহে প্রাণের নিশানা আছে কি না, তা নির্ণয় করার মতো শক্তিশালী কোনো ডিভাইস নাসার কাছে নেই। চীনের এই বিশালাকৃতির টেলিস্কোপ সচল হলে তখন আর এ জাতীয় সমস্যায় ভুগতে হবে না বিজ্ঞানীদের।

চীনা অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির প্রধান উ জিনপেং বলেন, ‘সৌরজগতের বাইরে কোনো বুদ্ধিমান প্রাণী আছে কি না, তা এখন বের করা সহজ হবে। এ ছাড়া মহাবিশ্বের শুরুটা কীভাবে হলো, সে বিষয়ক গবেষণাও এই টেলিস্কোপের সহায়তায় করা সহজ হবে।

প্রকল্পটির উপপরিচালক অধ্যাপক পেং বো বিবিসিকে বলেন, ‘এটা দারুণ একটি ব্যাপার। বহু বছর ধরেই মহাকাশের কোনো কিছু পর্যবেক্ষণ করতে আমরা অন্য দেশের সাহায্য নিতাম। এখন আমাদের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী রেডিও টেলিস্কোপ আছে। আমাদের বিজ্ঞানীরা এটা ব্যবহার করতে উন্মুখ হয়ে আছেন।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ