ভূত ঝাড়ানোর মন্দির
শ্রী মেহান্দিপুর বালাজি, রাজস্থানের দুষা জেলার এক প্রাচীন মন্দির, যা লোকমুখে জনপ্রিয়, “ভূত ঝাড়ানোর মন্দির” নামে। এখানে প্রতিদিন হাজারে হাজারে মানুষ আসেন “ভূত ঝাড়াতে”।
মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস, এই মন্দিরের শক্তি এতটাই যে নিরশ্বরবাদীরাও এখানে আসলে ঈশ্বরবাদী হয়ে যান। এই মদিরে বীর হনুমানের পুজো করা হয়।
মন্দিরের পূজারিরা বলেন, ‘ভগবান হনুমান প্রেতাত্মার রাজা”। ভগবান ভৈরবও এই মন্দিরে পূজিত হন। শ্রী মেহান্দিপুর বালাজি মন্দিরে হনুমানের যে মূর্তি রয়েছে, সেটি প্রায় ১০০০ বছর প্রাচীন। তবে মন্দিরটির বিংশ শতকেই নির্মান করা হয়েছে। দুষা জেলার মানুষেরা মনে করেন, এই মন্দিরে ঈশ্বরের দান রয়েছে, আত্মা, কালা জাদুর শক্তি এই মন্দিরে আছে।
এই মন্দিরে ঈশ্বরের নিবেদনে কোনও ফুল দেওয়া হয়না। কালো রঙের গোলাকৃতির প্রসাদের প্রচলন রয়েছে এই মন্দিরে। এই মন্দিরের ভিতর সব সময়ই মন্ত্রপাঠ হয় ও ঘণ্টা ধ্বনি বাজতেই থাকে। ভূতে বিশ্বাসী না হলেও, এই মন্দিরে প্রবেশের আগে ভূতের ভাবনা মনে ও মাথায় আসেই।-জিনিউজ
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন