মঙ্গলবার, মার্চ ১১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মনোরোগের ওষুধ খান প্রতি ৬ জনের একজন আমেরিকান

নতুন এক গবেষণায় বলা হয়, আমেরিকায় প্রতি ৬ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন মনোরোগের ওষুধ গ্রহণ করেন। এর মধ্যে অ্যান্টিডিপ্রেসান্ট বা সিডেটিভের মতো ওষুধ রয়েছে।

২০১৩ সালের হিসাবটা এমনই ছিল।

২০১৩ সালের মেডিক্যাল এক্সপেনডিচার প্যানেল সার্ভে (এমইপএস) এর এক বিশ্লেষণে এ হিসাব উঠে এসেছে।

২০১১ সালে এক সরকারি হিসাবে বলা হয়, প্রতি ১০ জন আমেরিকানের একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে মনোরোগের ওষুধ খান। তারা আবেগ, স্নায়বিক ও মানসিক সমস্যায় ভুগছেন।

সাবটেন্স অ্যাবইউজ অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ সার্ভিসেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানায়, তবে নতুন রিপোর্টে কোন ধরনের ওষুধ বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে তা বলা হয়নি। কিংবা কতদিন ধরে তারা এসব ওষুধ খাচ্ছেন তাও বলা হয়নি। প্রধান গবেষক এবং পেনসিলভেনিয়া-ভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব সেফ মেডিকেশন প্র্যাকটিস এর সিনিয়র সায়েন্টিস্ট থমাস মুর এ তথ্য জানান। গবেষণায় তার সঙ্গে ছিলেন কানাডিয়ান কনসাল্টিং কম্পানি রিস্ক সায়েন্সেস ইন্টারন্যাশনালের চিফ মেডিক্যাল অফিসার ড. ডোনাল্ড ম্যাটিসন।

মুর ও ম্যাটিসনের গবেষণায় উঠে এসেছে, আমেরিকার ১৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ ২০১৩ সালে মনোরোগের ওষুধ খেয়েছেন। অ্যান্টিডিপ্রেসান্ট সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়েছে বলে জানায় গবেষণা। এদের ১২ শতাংশ অ্যান্টিডিপ্রেসান্ট ওষুধ খেয়েছে। ৮.৩ শতাংশ সিডেটিভ, হিপনোটিক এবং অ্যান্টি-অ্যানজাইটি ওষুধ খান। আর ১.৬ শতাংশ গ্রহণ করেছেন অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধ।

বয়স, বর্ণ ও লিঙ্গভেদে অনেকেই এমব এসব ওষুধ গ্রহণ করেন। রিপোর্টে বলা হয়, ২১ শতাংশ সাদা চামড়ার মানুষ সাইকিয়াট্রিক ড্রাগ গ্রহণ করেন। একই ওষুধ হিসপানিকদের ৯ শতাংশ গ্রহণ করেছেন। বয়স্কদের মধ্যে এসব ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা আরো বেশি। ৬৫-৮৫ বছর বয়সীদের এক-চতুর্থাংশ এসব ওষুধ খান। আর ১৮-৩৯ বছর বয়সীদের ১০ শতাংশ এসব খাওয়ার রেকর্ড রয়েছে।

এ ছাড়া পুরুষের দ্বিগুন সংখ্যাক নারীরা এসব ওষুধ খান।

আমেরিকায় যে সাইকিয়াট্রিক ড্রাগ সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয় তা হলো সেট্রালাইন হাইড্রোক্লোরাইড। এর নাম জোলোফ্ট। এ ছাড়াও চলে সিটালোপ্রাম হাইড্রোব্রোমাইড বা সেলেক্সা। সিডেটিভের মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিতগুলো হলো আলপ্রাজোলাম কবা জানাক্স।

এসব মনোরোগের ওষুধ ব্যবহারে আরো সচেতনতা দরকার মানুষের। এ বিষয়ে তাদের সাবধান করতে পারেন বিশেষজ্ঞরা। যদি দিতেই হয়, তো সবচেয়ে কম শক্তিশালী ওষুধ দেওয়ার পরামর্শ দেন মুর এবং ম্যাটিসন। সূত্র: ফক্স নিউজ

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ