মর্গের রেফ্রিজারেটরের ঠান্ডায় জেগে উঠলেন মৃত পুলিশকর্মী !
অশরীরী নিয়ে মানুষের কৌতূহল সীমাহীন। তেনাদের অস্তিত্ব সত্যিই রয়েছে কি না, তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত রয়েছে।
তবে পোল্যান্ড-এর এই ঘটনাটি অশরীরী সম্পর্কে আপনার ধারণায় নতুন মোড় আনবে। পোলান্ডের একটি হাসপাতালের কর্মী তখন মর্গের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। আচমকা তিনি শুনতে পান, মর্গের ভিতর থেকে কার যেন গলার আওয়াজ ভেসে আসছে। কেউ যেন চিৎকার করছে। যে ঠান্ডায় মৃত্যু আমাদের নশ্বর দেহটাকে পরম স্নেহে জড়িয়ে রাখে, সেখানে কে-ই বা এমন ভাবে চেঁচাবে? তবে কি তিনি ইহজগতের কেউ নন? এমন ভাবনাই প্রথম মাথায় এসছিল ওই কর্মীটির।
তবুও অতিরিক্ত কৌতুহলবশত সাহসে ভর করে মর্গে প্রবেশ করেন তিনি। বুঝতে পারেন, একটি রেফ্রিজারেটর-এর ভিতর থেকে ভেসে আসছে এই চিৎকার। সেখানে খানিক আগেই রাখা হয়েছে এক সদ্যমৃত পুলিশকর্মীর দেহ। তিনি দুরুদুরু বুকে টান দিয়ে খুলে ফেলেন রেফ্রিজারেটর। দেখতে পান, নগ্ন অবস্থায় রাখা দেহটি চোখ মেলেছে। শুধু তাই নয়, ঠান্ডায় কাঁপছে রীতিমত। ভয়ে এবং বিস্ময়ে কথা বন্ধ হয়ে আসে ওই কর্মীর। তারপর খেয়াল করেন, রেফ্রিজারেটরের মধ্যে থাকা মানুষটি কম্বল চাইছেন।
কোনওমতে সাহস সঞ্চয় করে তাঁকে ওই ঠান্ডা থেকে বের করে আনেন কর্মীটি। চিকিৎসককে খবরও দেন। চিকিৎসক এসে পরীক্ষা করে জানান, অত্যাধিক মদ্যপান করার ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাময়িকভাবে শ্বাসক্রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কামিল নামের ওই ব্যক্তির৷ মর্গেই তিনি ফের প্রাণ ফিরে পেয়েছেন৷
এরপর সুস্থ হয়ে কামিল হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। কিন্তু মৃত্যুকে ফাঁকি দিয়েও বাড়ি ফেরেননি তিনি। বরং হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মদ্যপানের জন্য ফের যোগ দেন বন্ধুদের আড্ডায়। মদ্যপানের নেশা যে কতটা মারাত্মক, তা ২৫ বছরের কামিল জানিয়ে দিয়ে গেল। এবেলা
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন