মাছ সম্পর্কিত কিছু অজানা তথ্য জেনে নেওয়া যাক!
মাছ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। তবে চেনাজানা এই প্রাণিটি সম্পর্কে অনেক অজানা বিষয় আছে, যা জানলে আপনি অবাক হবেন। চলুন মাছ সম্পর্কিত কিছু অজানা তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
মাছ পৃথিবীর প্রাচীনতম ইনহিবিটর। মাছ পৃথিবীতে আছে ৪৫০ মিলিয়ন বছর আগে থেকে। পৃথিবীতে যখন ডায়নোসোর বিচরণ করতো, তার বহু আগে থেকেই মাছের অস্তিত্ব ছিল।
পৃথিবীতে মাছের ২৫ হাজার প্রজাতি শনাক্ত করা হয়েছে। আরো ১৫ হাজার প্রজাতি আছে যাদের এখনো শনাক্ত করা যায়নি।
মাছের প্রজাতি মধ্যে ৪০% মিঠা পানিতে বাস করে।
বেশিরভাগ লিপস্টিক তৈরিতে মাছের আঁশ ব্যবহার করা হয়!
মাছের সমস্ত শরীরেই স্বাদ কুঁড়ি বা টেস্ট বাড থাকে। তাই এরা মুখ ব্যবহার করা ছাড়াও স্বাদ গ্রহণের ক্ষমতা রাখে।
মাছেরা বিপরীত বর্ণবৈচিত্র্য যুক্ত। মাছকে পানির মধ্যে যেনো কম দেখা যায় এজন্যই এদের এই বৈশিষ্ট্য। এদের পৃষ্ঠ দিক গাঁঢ় বর্ণের হয়, পাশের দিক হালকা বা রূপালী বর্ণের হয় এবং পেটের দিক উজ্জ্বল হয়। তবে নানা রঙের বাহারি রঙিন মাছও আছে বিস্তর।
উভচর, পাখি, সরিসৃপ ও স্তন্যপায়ীর চেয়ে বেশি প্রজাতি মাছের। আনুমানিক ৩২ হাজার প্রকারের মাছ আছে।
মাছেদের বিশেষায়িত অনুভূতি অঙ্গ আছে, যাকে লেটেরাল লাইন বলে। এ অঙ্গটি রাডারের মত কাজ করে এবং অন্ধকার ও অস্পষ্ট পানিতেও সঠিক পথে যেতে সাহায্য করে।
কিছু মাছ তাদের জীবনচক্রে লিঙ্গ পরিবর্তন করতে পারে!
কিছু মাছের অনবরত সাঁতার কাটতে হয়। হাঙ্গর ও কিছু মাছের বায়ু থলি নেই। এজন্য এরা অনবরত সাঁতার কাটে অথবা পানির তলদেশে বিশ্রাম নেয়।
মাছের চমৎকার স্পর্শ অনুভূতি, স্বাদ অনুভূতি ও দৃষ্টিশক্তি আছে। আবার কিছু মাছের শোনার ও গন্ধ শোঁকার ও অনুভূতি থাকে। স্তন্যপায়ী ও পাখিদের মতোই মাছেরাও ব্যথা ও স্ট্রেস অনুভব করে।
শুনে একটু আশ্চর্য হবেন যে, মাছেরাও ডুবে মরতে পারে! যদি পানিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন দ্রবীভূত না থাকে তাহলে মাছ সত্যিই ডুবে মারা যেতে পারে।
বিশেষ ধরণের মাছ পাফার ফিশ এ এমন পরিমাণে বিষ থাকে যার দ্বারা ৩০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। এ বিষ সায়ানাইডের চেয়ে ১২০০ গুণ বেশি শক্তিশালী।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন