রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

“মা কাকে যেন ভাইবারে নিজের বাজে বাজে ছবি পাঠায়…”

“খুব লজ্জা আর কষ্ট নিয়ে আজ লিখছি। আমার বয়স ১৯। আমি স্নাতক ১ম ইয়ারে পড়ছি। আমার ছোট ১টা ভাই আছে সে ৭ম শ্রেণীতে পড়ে। আমি আমার মাকে অনেক ভালোবাসি। আমার মা আমার জন্য উনার লাইফটাই বলতে গেলে বিসর্জন দিয়েছেন।

মার যখন ১৫ বছর তখন উনার হুট করেই বিয়ে হয়ে যায় উনার থেকে ১৬ বছর এর বড় ১টা লোকের(আমার বাবা) সাথে। উনি স্কুল থেকে এসে শুনে উনার বিয়ে। খুব সাদামাটা ভাবেই উনার বিয়ে হয়। মা বাবাকে দেখেই বাসর রাতে। দেখে উনি আরও হতাশ হয়ে পড়ে। কারণ বাবা দেখতে মোটেই সুন্দর না। অনেক কালো আর খাটো ছিল। আর সবথেকে বড় কথা হল বাবা ছিল বেকার। অপরদিকে মা খুব সুন্দর। খুবই সুন্দর। মা এখনও অনেক সুন্দর। মার কষ্ট আরও বেড়ে যায় আমি আমার বাবার মত হয়েছি দেখে। হুট করে কেউ দেখলে বিলিভ করতে চায় না আমি আমার মায়ের মেয়ে। কিন্তু মা আমাকে অনেক ভালোবাসে।

মায়ের বিয়েতে কেউ রাজি ছিল না। কিন্তু গ্রামের বিয়ে ,মুরব্বিরা মিলেই বিয়ে দিয়ে দেয়। পরবর্তীতে আমার নানারা মাকে বাবার ফ্যামিলি থেকে নিয়ে ফেলতে চায়। মানে ডিভোর্সের কথা হয়। কিন্তু তখন আমি পেটে চলে আসি যার জন্যে তাদের আর ডিভোর্স হয়নি। আমার মা আজ পর্যন্ত আমার বাবাকে মেনে নেয়নি মন থেকে। কিন্তু বাবা মাকে অনেক ভালোবাসে। আমাদেরকে কোন দিক দিয়ে অসুখী রাখে নি।

আমি কখনো দেখিনি আমার বাবা আর মাকে একসাথে বসে আড্ডা দিতে। তারা প্রয়োজন ছাড়া কেউ কারো সাথে কথা বলে না। মা বাবার জন্য সব করে কিন্তু তার কাছে যায় না। এমনকি তারা রাতেও একসাথে থাকে না। আমার নানা আর দাদার ফ্যামিলিতে কেউ জানে না তাদের সম্পর্ক যে এত খারাপ। আমরা ভাই-বোন কখনো মা-বাবার সাথে বাইরে একসাথে ঘুরতে যাইনি। রিলেটিভ এর বাসায় গেছি কিন্তু অন্য কোথাও ন। বাবা দুপুরে বাইরে খায়। কিন্তু রাতে বাসায়। রাতে বাসায় থাকা সত্ত্বেও এক সাথে খাওয়া হয় না। আমি মেয়ে হয়েও সব লজ্জা ভুলে চেয়েছি বাবা আর মাকে একত্রে রাখার। কিন্তু মা রাজি হয়নি। খুব খারাপ লাগে যখন অন্য কারো মা বাবাকে দেখি।

তারপরেও আমার মা আমার জন্য একজন আদর্শ ছিল। মার সাথে আমার সম্পর্ক বেশি ভালো। কিন্তু ইদানিং দেখি মা কাকে যেন তার খুব বাজে বাজে পিক পাঠায় ভাইবারে। কী রকম পিক তা আমি বলতে পারছিনা। মার কাছেও আসে বাজে বাজে পিক। আমি এগুলা দেখার পর মাকে আর ভালোবাসতে পারছিনা। উনাকে দেখলেই আমার ঘৃণা করে। উনি কীভাবে পারে নিজের এত বাজে পিক পাঠাতে? আমি জানি না কে সে? আমি বুঝতে পারছিনা উনি কেন আমার বাবাকে এভাবে ঠকাচ্ছে। আমি এসব নিয়ে খুব ডিস্টার্ব ফিল করছি। লেখাপড়ায় মনযোগ দিতে পারছি না। আর মাকে দেখলেই গা জ্বালা করে।

আমি বুঝতে পারছি না কীভাবে সিচুয়েশন থেকে বের হব? আমি কি মাকে ডাইরেক্ট এ ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করব?”

পরামর্শ:
প্রথমত বলি, তোমার সমস্যাটা আমি বুঝতে পারছি আপু। খুবই ভালোভাবে বুঝতে পারছি। আমি আমার খুব কাছের একজন বান্ধবীকে এই সমস্যার মাঝ দিয়ে যেতে দেখেছি। তাই তোমার মানসিক অবস্থাটা আন্দাজ করতে পারছি। তোমার তোমার ভাগ্য ভালো যে মা তোমাকে খুবই ভালোবাসেন, তোমার জন্য নিজের জীবন স্যাক্রিফাইস করেছেন। আমার বান্ধবীর মা ওকে ভীষণ ঘৃণা করতো।

তুমি ভেবো না যে আমি তোমার মায়ের সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করছি। তিনি যা করছেন সেটা নিঃসন্দেহে পরকীয়া এবং ভীষণ খারাপ। তবে এটার পেছনে সম্পূর্ণ দায় তাঁর একার না, আরও কিছু কারণ আছে অন্তরালে। তাই তুমি কী করবে সেটা নির্ধারণ করার আগে সেগুলো নিয়েও ভেবে দেখতে হবে। এমন কিছুই করা যাবে না যাতে সংসারটা ভেঙে যায়। তুমি আর তোমার ভাই, দুজনের জীবনই তাহলে এলোমেলো হয়ে যাবে। সাথে তোমার বাবারও। মেয়ে হয়ে নিশ্চয়ই তুমি চাও না সংসারটা ভেঙে যাক? তাই পদক্ষেপ নিতে হবে খুব সাবধানে। তোমাকে একই সাথে একজন তৃতীয় ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ দিয়ে দেখতে হবে এবং একজন দায়িত্বশীল কন্যার মত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

তুমি অবস্থাটা খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছ। এতে স্পষ্টই বুঝতে পারছি যে বাবাকে কখনোই মা ভালোবাসেন নি। কেবল তোমাদের মুখের দিকে তাকিয়ে সংসার করে গিয়েছেন। তাতে যা হয়েছে, তাঁর বুকের ভেতরে আস্তে আস্তে একটা বড় শূন্যস্থান তৈরি হয়েছে। বাবাকে তিনি কখনোই নিজের যোগ্য মনে করেন নি, পরিস্থিতির চাপে বাবার সাথে বিয়ে হয়েছে বলে মা সারা জীবন নিজের কষ্টের জন্য বাবাকেই দায়ী করেছেন। ভেবেছেন যে অন্য কারো সাথে বিয়ে হলে তিনি আরও অনেক ভালো থাকতে পারতেন। তোমরা যখন ছোট ছিলে, মা তোমাদেরকে নিয়ে জীবন কাটিয়েছেন। এখন তোমরা বড় হয়েছ, মা অনেকটাই নিঃসঙ্গ হয়ে গিয়েছেন। জীবনে ভালোবাসার অভাব পূরণ করতে গিয়েই মা বিপথে চলে গিয়েছেন। আজকাল ফেসবুক বা ভাইবারের কল্যাণে সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার ঘটনা অহরহ ঘটছে। অনেকেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন, নিজের কষ্ট কম করতে গিয়ে ভুল পথে চলে মাও গিয়েছেন। কিন্তু তুমি রাগ বা ঘেন্না করে মাকে এই পথে থেকে ফেরত আনতে পারবে না। সেটা করার জন্য মা ও বাবা দুজনের প্রতিই তোমার সহানুভূতিশীল হতে হবে।

মেয়ে বড় হলে মায়ের বান্ধবী হয়। তুমি একজন বান্ধবীর দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবতে শুরু করলেই মায়ের মানসিক অবস্থাটা বুঝতে পারবে। নিজের জীবনের অপূর্ণতা পূরণ করতে গিয়ে মা এমন একটা খেলায় মেতে উঠেছেন যা তাঁকে কষ্ট ছাড়া কিছুই দেবে না। এখানে দুটি ব্যাপার লক্ষণীয়। এক, কেউ রাজি না থাকা সত্ত্বেও বাবার সাথে মাকে বিয়ে দেয়া হয়েছিল। এতই অপছন্দ যে তোমার নানাবাড়ি ডিভোর্স চেয়েছিল। এমন বিয়ে হবার পেছনে অবশ্যই কোন না কোন কারণ থাকে। নিশ্চয়ই এমন একটা কিছু হয়েছিল যার জন্য এই জোর পূর্বক বিয়ে। সেই কারণটি কী? দ্বিতীয়ত, তোমার সাথে তোমার ভাইয়ের বয়সের পার্থক্য অনেক। সহজেই অনুমেয় যে ততদিন পর্যন্ত তাঁরা একসাথেই থাকতেন, নাহলে ভাইয়ের জন্ম হতো না। এখন যেহেতু আলাদা থাকছেন, নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে। সেই কারণটি কী? এগুলো জানার চেষ্টা করবে। তাহলে সমাধানে সাহায্য হবে।

মায়ের কষ্ট বা হতাশার ব্যাপারটি আমি বুঝতে পারছি। কিন্তু মানুষের চেহারাই কি সব? বাবা যেহেতু মাকে অনেক ভালোবাসেন, জীবনে কোন অপূর্ণতা রাখেন নাই, তোমাদেরকেও ভালোবাসেন- স্বামী বা পিতা হিসাবে তাঁর তো কোন ত্রুটি আমি দেখতে পারছি না। তাছাড়া একটা জিনিস ভাবো, মা যেন সারাটা জীবন ভালোবাসার অনুভব করেছেন, বাবাও তো ভালোবাসা পান নি। বরং বাবার ভাগ্য মায়ের চাইতে খারাপ। মায়ে বাবা ভালবেসেছেন, কিন্তু মা বাবাকে সেই ভালোবাসা দিতে পারেন নি। ঠিক এই কথাটিই তোমার মায়ের মন মস্তিষ্কে সেটল করতে হবে। তিনি এক তরফা ভাবছেন, কেবল নিজের দিক চিন্তা করছেন। এখন তাঁকে আরেকজনের দিকটাও ভাবতে হবে। একই সাথে যে পরকীয়ায় তিনি জড়িয়েছেন, সেটার যে কোন ভবিষ্যৎ নেই, সেটাও মাকে অনুধাবন করাতে হবে।

তুমি যা করবে আপু, মায়ের সাথে কোনভাবেই কোন রকমের বাজে ব্যবহার করবে না। নিজের রাগ অভিমান ক্ষোভ নিজের মাঝেই চেপে রেখে মায়ের সাথে আগের চাইতেও বেশি বন্ধুসুলভ আচরণ করো। আস্তে আস্তে জানার চেষ্টা করো মায়ের বিয়ের কাহিনীর বিস্তারিত, জানার চেষ্টা করো যে কেন আর কী কারণে ছোট ভাই জন্মের পর থেকে তাঁরা আলাদা থাকেন। হয়তো এমন কিছু জানতে পারবে, যেটা তোমাকে নতুন করে ভাবাবে। মা যেহেতু বাবার প্রতি সব দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করেন, মাকেও আমি খারাপ মানুষ বলতে পারছি না। তাই আমার মনে হয় একদিন গল্পের ফাঁকে মাকে তুমি জানাও যে মায়ের পরকীয়া সম্পর্কের ব্যাপারটি তুমি জানো। ভুলেও একজন কন্যার মত করে ব্যাপারটি উপস্থাপন করবে না। করবে একেবারেই একজন বান্ধবীর মত। যেন মা কোনভাবেই তোমার ওপরে রাগ করতে না পারেন বা তোমার সাথে মায়ের সম্পর্ক খারাপ না হয়ে যায়। সেটা হলে এই সংসার নষ্ট হতে সময় লাগবে না আর দেখা যাবে মা তোমাকে জীবন থেকে দূর করার জন্য ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন।

মাকে জানাবে যে দুর্ঘটনা বশত তুমি সবকিছুই জেনে ও দেখে ফেলেছ। প্রথমে তোমার খুব রাগ হয়েছিল, এখনো হচ্ছে। কিন্তু মা যদি সেই প্রেমিকের সাথে গিয়ে নতুন জীবন শুরু করেন, তুমি বা তোমার ভাই বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে না। বরং মাকে সুখী দেখে ভালো লাগবে তোমার। আর কেউ সাপোর্ট না দিলেও তোমরা দেবে। মা যেন নিজের সুখ খুঁজে নেন, তোমাদের কারণে নিজেকে বন্দী না ভাবেন। একটু কষ্ট করে হলেও ঠিক এই কথাগুলোই বলবে আপু। কারণ মাকে যদি প্রথমেই জোর করো যে সেই সম্পর্ক ভাঙতে হবে, তাহলে মায়ের আকর্ষণ ওই ভুল সম্পর্কের প্রতি আরও বেড়ে যাবে। কাউকে যেটা বাঁধা দেয়া হয়, আমরা মানুষেরা সেটাই বেশি করে করি। তাই সেটা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত মাকেই নিতে দাও। মা হয়তো প্রথমে অস্বীকার করবেন সব। তারপর বলবেন যে ওই সম্পর্কের পরিণতি সম্ভব না, প্রেমিক তাঁকে বিয়ে করতে পারবে না ইত্যাদি। (কারণ এই ধরণের সম্পর্ক যেসব পুরুষ কএ, তাঁরা আসলে কেবল যৌনতার ব্যাপারেই আগ্রহী হয়)। তখন তুমি পাল্টা প্রশ্ন করবে- “মা, যে মানুষ তোমাকে বিয়ে করতে পারবে না, সে তোমাকে কেমন ভালোবাসে?” মাকে আস্তে আস্তে বোঝাবে যে ওই প্রেমিক কেবল মায়ের শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতিই আকৃষ্ট, মায়ের কষ্টের প্রতি না। শরীর আকর্ষণীয় বলেই বাজে ছবির প্রয়োজন হয় ইত্যাদি বোঝাবে। সাথে এও যে এই সম্পর্কের পরিণতি কষ্ট ছাড়া কিছুই হবে না। উল্টো এসব জানাজানি হয়ে গেলে মা খুবই লজ্জায় পড়ে যাবেন। আর লোকটা যদি এইসব দিয়ে মাকে ব্ল্যাক মেইল করার চেষ্টা করে, তখন মা কী করবেন? ভাইয়ের কথা বাদই দাও, মায়ের এসব কথা সমাজে জানলে তোমারও কি ভালো বিয়ে হবে?

এসব বলে মায়ের মনের লাগামে টান দাও। মা যদি নিজের ভালোবাসা জীবনের দোহাই দেন, তখন তুমিও তোমার বাবা কীভাবে বঞ্চিত হয়েছেন সেটা বুঝিয়ে বলবে, চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানর মত করে। দাম্পত্য মা বাবার একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়, সেখানে সন্তানের কথা বলা ঠিক না। কিন্ত চেষ্টা করবে বাবাকে বেশি করে মায়ের দিকে ঠেলে দিতে। এবং মাকে বাবার ভালোবাসার সুন্দর দিকগুলো বেশি বেশি করে দেখাতে। এসব কিছুই একদিনে হবে না আপু। খুব সাবধানে আস্তে আস্তে করতে হবে। তাই মন ও মাথা ঠাণ্ডা রাখো। আমি জানি কাজটা খুব কঠিন। কিন্তু নিজের পরিবার বাঁচানোর দায় এখন তোমার ঘাড়েই। মা তোমাকে যেমন ভালোবাসে বললে, আমার ধারণা মাকে বোঝাতে পারলে তিনি তোমার কাছে ধরা পড়ার লজ্জায় হলেও শুধরে যাবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চা কন্যা খায়রুন ইতিহাস গড়লেন  

চা শ্রমিকদের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে সব মহলেই পরিচিত হবিগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন

চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস

 শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.বিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

  • স্বাধীনতার জন্য সিরাজুল আলম খান জীবন যৌবন উৎসর্গ করেছিল
  • ৫৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ১০৬ জনকে সম্মাননা দিল ‘আমরা একাত্তর’
  • হাতিয়ায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি
  • ৫৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন পুলিশ সদস্য
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • চলে গেলেন হায়দার আকবর খান রনো
  • গফরগাঁওয়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক শামছুন নাহার
  • ‘ও আল্লাহ আমার ইকবালরে কই নিয়ে গেলা’
  • ভিক্ষুকে সয়লাভ নোয়াখালীর শহর
  • কঠিন রোগে ভুগছেন হিনা খান, চাইলেন ভক্তদের সাহায্য
  • কান্না জড়িত কন্ঠে কুড়িগ্রামে পুলিশের ট্রেইনি কনস্টেবল
  • অজানা গল্পঃ গহীন অরণ্যে এক সংগ্রামী নারী