রবিবার, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

মিয়ানমারে চলছে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সবশেষ প্রস্তুতি

মিয়ানমারে রোববার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচন। এর আগে শুক্রবার মধ্যরাতেই আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা। রোববারের নির্বাচনে ফলাফল যাই হোক তা মেনে নেয়া হবে বলে জানিয়েছে দেশটির সেনা সমর্থিত সরকার। ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থান শোয়ে। এদিকে, দেশজুড়ে চলছে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সবশেষ প্রস্তুতি।

শুক্রবার ইয়াঙ্গুনে নির্বাচন পূর্ববর্তী সর্বশেষ সমাবেশ আয়োজন করে ক্ষমতাসীন ইউনিয়ন সলিডারিটি ডেভেলপমেন্ট পার্টি। দলের প্রতীক সবুজ পতাকা হাতে এ র‌্যালিতে যোগ দেয় ক্ষমতাসীন দলের শতশত মানুষ।

তাদের একজন বলেন, ‘আমি ইউএসডিপি-কেই ভোট দেবো। বর্তমান সরকার শিক্ষার্থীদের অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। তাই তাদেরই ক্ষমতায় আসা উচিত।’

নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত সময়ের একদিন আগে বৃহস্পতিবারই প্রচারণা শেষ করেন বিরোধী দলীয় নেতা অং সান সু চি। এরই মধ্যে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন এনএলডি জয়ী হলে, সাংবিধানিক বাধার কারণে প্রেসিডেন্ট হতে না পারলেও, ক্ষমতার শীর্ষে থাকবেন তিনি। দুই দশক গৃহবন্দি থাকার পর ২০১০ সালে মুক্ত হন অং সান সু চি। এর দু’বছর পরই মিয়ানমারের কাউমো কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ঐতিহাসিক জয়লাভের মধ্য দিয়ে মূল ধারার নির্বাচনে ফেরার বার্তা দেন এনএলডি প্রধান এই নোবেলজয়ী নেত্রী ।

জাতীয় নির্বাচনের আগমুহূর্তে মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রগুলোতে ব্যালট বাক্স পাঠানোর পাশাপাশি চলছে নিরাপত্তা জোরদারের কাজ। নির্বাচন উপলক্ষে আসা ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষকরা শনিবার ইয়াঙ্গুনে ব্যালট বাক্স পরিদর্শন করেন।

মিয়ানমারে দীর্ঘ ২৫ বছরের মধ্যে এবারের নির্বাচনই সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিবিসি জানায় এ নির্বাচনে বিরোধীদল এনএলডি জয় পেতে যাচ্ছে বলেই ধারণা তাদের। সেনা সমর্থিত সরকারের অধীনে নির্বাচন কতটা স্বচ্ছ ও অবাধ হবে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে বিরোধীরা। তবে এমন শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট সাবেক জেনারেল থান শোয়ে।

তিনি বলেন, ‘ভোটের ফলাফল কী হবে তা নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন। আমি আবারও স্পষ্ট করে বলছি, নির্বাচনের ফল যাই হোক বর্তমান সরকার ও সেনাবাহিনী উভয়ই তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে। সুষ্ঠুভাবে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মিয়ানমারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’

৫০ বছরের সেনা শাসন শেষে ২০১১ সালে মিয়ানমারে ক্ষমতায় আসে বেসামরিক সরকার। প্রথম থেকেই আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক মহল বলে আসছিলেন যে, নামে বেসামরিক হলেও এ-সরকার আসলে সামরিক বাহিনীরই সমর্থনপুষ্ট একটি সরকার। তবে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই রাজনৈতিক সংস্কারের মধ্য দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছেন সাবেক জেনারেল প্রেসিডেন্ট থান শোয়ে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নতবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ
  • রিয়াদে সৌদি আরবের সঙ্গে দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপে বসছে বাংলাদেশ