যেসব কিশোরী কুমারিত্ব বিক্রি করছেন…!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাশিয়ার এক কিশোরী অবশ্য নিজের কুমারিত্ব বিক্রি করেছে আরো বেশি দামে। তার কুমারিত্বের দাম উঠেছে ৩০ হাজার ডলার। তবে বিজ্ঞাপনে নিজেকে ‘নতুন’ এবং ‘অব্যবহৃত’ হিসেবে (নট ইউজড)হিসাবে তুলে ধরেছেন। উপস্থাপনও করেছে মেয়েটি। রাশিয়ার কিশোরীরা (টিনএজার) তাদের কুমারিত্ব বিক্রি করছে। আর্থিক সঙ্কট কাটাতে রীতিমতো বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা একাজে নেমে পড়েছে। ১৮ বছরের মেয়েরা ১৮ হাজার পাউন্ডে এক রাতের জন্য নিজেকে বিক্রি করে দিচ্ছে। আর এ জন্য তারা বিভিন্ন অনলাইন সাইটে বিজ্ঞাপনও দিচ্ছে। সূত্র: সাইবেরিয়ান টাইমস
শাতুনিহা (ছদ্মনাম) নামের ওই কিশোরী বিজ্ঞাপনে নিজেকে একেবারে নতুন হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। সাইবেরিয়ার ওই কিশোরী বিজ্ঞাপনে একটি হোটেলের ঠিকানা দিয়েছেন। শর্ত হিসেবে বলেছেন, যারা টাকার অঙ্কে রাজি তারা তাকে বিছানায় নেয়ার আগেই মূল্য পরিশোধ করতে হবে। রাশিয়ার পুলিশের এতে কোনো আপত্তি নেই। পুলিশ বলছে, যতক্ষণ কোনো নারী ও পুরুষ আইন লঙ্ঘন না করবে ততক্ষণ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না।
খবরে বলা হয়েছে, যেসব কিশোরী কুমারিত্ব বিক্রি করছেন তারা সত্যি খুবই অভাবী। ওই কিশোরী বলছেন, ‘এই মুহূর্তে আমার অর্থের খুবই দরকার। এজন্য আমার সবচেয়ে দামি জিনিসটি বিক্রি করে দিচ্ছি জেনেশুনেই।’
তিনি বলেছেন, ‘আমি আমার কুমারিত্ব বিক্রি করতে প্রস্তুত। এমনকি আগামীকালও হতে পারে।কুমারিত্ব পরীক্ষার সার্টিফিকেট নিয়েই আমি হোটেলে যাব এজন্য যে- তা সম্পূর্ণ নতুন।আমি মোটেও বোকা নই। কারণ আমি আমার সবচেয়ে দামি জিনিস বিক্রি করছি। যা এর আগে কোনোদিন ব্যবহৃত হয়নি। ’ যোগ করেন কিশোরী।
রিপোর্টে একজন পুরুষের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যিনি এক কিশোরীর কুমারিত্ব কিনে নিয়েছেন। ওই পুরুষের নাম ‘ইভজেনি ভলনভ’ হিসেবে লেখা হয়েছে।
‘প্রথম দিন এক লাখ ৩১শ’ ডলার পরিশোধ করে একজন কিশোরীকে কিনেছি এক রাতের জন্য।’ বলেন পুরুষটি।
পুলিশ বলছে, কোনো কিশোরীর স্বাধীনতাহরণ করার অধিকার রাশিয়ার পুলিশের নেই।
গত এপ্রিলেও এ ধরণের ঘটনা ঘটেছে। ওইসময় এক কিশোরী বিজ্ঞাপনে বলছেন আমার বয়স ১৭। খুব শিগগিরই আমি আমার কুমারিত্ব বিক্রি করতে যাচ্ছি। অর্থ খুবই দরকার। আমার মূল্যবান জিনিসের যে সঠিক মূল্যায়ন করবে তার কাছেই সেটি আমি বিক্রি করব।’
‘আমার কোনো বদ অভ্যাস নেই। আমি দেখতে সুন্দরীও। আমি ক্রাসনোইয়াস্কতে থাকি। আমি নিজেকে বিক্রির জন্য যেকোনো শহরে যেতে রাজি আছি’ বিজ্ঞাপনে লেখেন ওই কিশোরী। প্রতীকী ছবি
আমি ভার্সিটিতে পড়লে লোকে আম্মুর বয়স বেশী ভাববে, তাই…
‘আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে সে আমার দেহভোগ করতে চায়’
সে শাহাবাগে তার বান্দবীর বাসায় ঐ ছেলেকে নিয়া…
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
চা কন্যা খায়রুন ইতিহাস গড়লেন
চা শ্রমিকদের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে সব মহলেই পরিচিত হবিগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন
চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস
শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.বিস্তারিত পড়ুন
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন