বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যে কারণে এই তরুণী নিজের ইজ্জত বিক্রি করবে, জানলে চোখের পানি ধরে রাখতে পারবেন না!

১৯ বছরের একজন তরুণীর পক্ষে এর চেয়ে বেশি আর কী সম্ভব ছিল? তাই বলে নিজেকে বিক্রির বিজ্ঞাপন? আপাতত এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে। কেউ বলছেন, ‘মেয়েটি যা করেছে তা একদমই ঠিক করেছে। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি এ ঘটনা সমর্থন করে।’ আবার কেউ বলছেন, ‘যদিও এই মেয়েটি হয়তো নিষ্পাপ। তবুও এই ঘটনা বাড়াবাড়িই বটে। এ ধরণের কাজ সমর্থন করা অনুচিত।’ আবার অনেকে বলছেন, ‘মেয়েটির জায়গায় থাকলে আমরা হয়তো একই কাজ করতে বাধ্য হতাম।’ তবে সত্যিই কি মেয়েটার আচরণ সঙ্গত, না কি বাড়াবাড়ি? কী সেই পরিস্থিতি?

চীনের ১৯ বছরের তরুণী কাও মেনজিউয়াং ৪৫ বছরের অসুস্থ মায়ের চিকিৎসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের শরীর বিক্রির কথা লিখেছেন। কাও নিজের পারিবারিক অবস্থানের কথা জানিয়ে লিখেছেন, দক্ষিণ চিনের গ্যঝাং শহরের মেয়ে তিনি। মায়ের পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে বড়। তাই মাকে সুস্থ করে তোলাটা তারই দায়িত্ব। তার মা সারাজীবনই চাষবাস করে কাটিয়েছেন। সম্প্রতি কাওয়ের মায়ের ত্বকে ক্যানসার ধরা পড়েছে। তিনি গ্যঝাংয়ের সাধারণ হাসপাতালে ভর্তি। এরই মধ্যে তার ডান উরুতে গভীর সংক্রমণ শুরু হয়েছে। ডাক্তারদের মতে, কাওয়ের মাকে আরও বড় হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা বাঞ্ছনীয়।

কাওয়ের মায়ের কোন স্বাস্থ্যবিমা করা নেই। চিকিৎসার জন্য এখনই দরকার ৩৫ লক্ষ ইউয়ান। সেই অর্থ জোগাড় করার সামর্থ্য কাওয়ের পরিবারের নেই। তাই কাও নিজের স্বল্পবসনে তোলা ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে লিখেছেন, ‘কোন সহৃদয় ব্যক্তি টাকার বিনিময়ে আমাকে কিনে নেন, তবে আমি মায়ের চিকিৎসা করাতে সক্ষম হব। পরিবর্তে এই অর্থ হস্তান্তরিত হওয়ার পর আমি ওই ব্যক্তির ইচ্ছেমতো চলব। তিনি যা বলবেন, আমি তাই করব। আমি যা বলেছি তার অন্যথা হবে না। যিনি আমাকে সবচেয়ে বেশি টাকা দেবেন, আমি তারই কাছে নিজেকে বিক্রি করব।’

এ কথা লেখার পরই কাও নিজের যোগাযোগ নম্বর দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, আর্থিক টানাটানিতে বেশিদূর পড়তে পারেনি। হাইস্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকে পড়েছেন। এতে মাসে তার এক হাজার ইউয়ানেরও কম রোজগার হয়। বৃদ্ধ বাবা আর ছোট ছোট ভাইবোনদের দেখতেই তার সব টাকা শেষ হয়ে যায়। তবে এখানেই শেষ হয়ে যায়নি কাওয়ের লড়াইয়ের গল্প। হুয়াং কিলিয়াং নামে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্ণধার হাসপাতালে কাওয়ের মাকে দেখে এসে তার অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। কাওয়ের বলা প্রত্যেকটা শব্দ সত্যি।

হুয়াং জানিয়েছেন, কাওয়ের মায়ের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের জন্য একজন সহৃদয় ব্যক্তির সন্ধান মিলেছে। কিন্তু হুয়াং এটা বলেননি, এর বদলে কাওকে কী দিতে হবে। তবে স্বস্তির এটাই, তিনি জানিয়েছেন, ‘কাওকে আর এখন কিছুই বেচতে হবে না। সব ঠিকঠাক হয়ে গেছে।’ সূত্র: আজকাল

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ