যে কারণে নির্বাচন পেছানো যায়নি
আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে পৌরসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ ৩০ ডিসেম্বর থেকে পেছানো যায়নি বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দীন আহমদ।
সোমবার সন্ধ্যায় শেরে বাংলা নগরে ইসি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সিইসি বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দলের দাবিগুলো আমরা (কমিশনাররা) বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের সিদ্ধান্ত, নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আর এটা করা সমীচীনও হবে না।’
এদিকে রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর কাজী রকিব উদ্দীন সাংবাদিকদের বলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই ২৩৬ পৌরসভায় ৩০ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ হবে। যথেষ্ট সময় রেখেছি, যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর ভোটে অংশ নেওয়ার শেষ সুযোগ।
জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে হালনাগাদ তালিকা প্রকাশ, বিশ্ব ইজতেমা ও পরীক্ষার কারণে ডিসেম্বরে ভোট করার বাধ্যবাধকতার বিষয়টি সবার জানা বলে দাবি করেন সিইসি।
নির্বাচনে জামায়াত ইসলামী অংশ গ্রহণ করতে পারবে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন তো খুব পরিষ্কার। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ছাড়া কেউ দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবেন না। ফলে দলটি (জামায়াত) দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করতে পরবে না।’
প্রার্থীর প্রস্তাবক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একজন প্রস্তাবক একই পদে একাধিক প্রার্থীর প্রস্তাবক হতে পারবেন না। তবে একাধিক পদের প্রার্থীর প্রস্তাবক হতে পারবেন।’
আসন্ন ২৩৬টি পৌরসভায় নির্বাচন পেছানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আজ সোমবার দুপুরে বৈঠক করে ইসি।
২৩৬টি পৌরসভার নির্বাচন ৩০ ডিসেম্বর থেকে পেছাতে রোববার কয়েকটি রাজনৈতিক দল ইসির কাছে দাবি জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার ইসি কমিশনাররা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ


‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলার জন্যবিস্তারিত পড়ুন


৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের
জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন


নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন













