বুধবার, নভেম্বর ৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

যে কারণে হিলারির জয় চান না পুতিন

যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ­াদিমির পুতিনের মধ্যে অনেক বিষয়ে বেশ মিল রয়েছে। যদিও তারা দু’জন কখনও সামনাসামনি হননি।

অনেক বিষয়ে সম্মত হওয়ার মধ্যে অন্যতম প্রসঙ্গ ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন। উভয়ই হিলারিকে নিয়ে শঙ্কিত।

কারণ ট্রাম্পের জন্য হোয়াইট হাউস দখলের পথে বাধা হিলারি। আর পুতিনের জন্য পররাষ্ট্রনীতির শঙ্কা। হিলারির জয় নিয়ে পুতিনের এত ভয় কেন- তা নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিএনএন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন নির্বাচনে রাশিয়ার নাকগলানোর অভিযোগ তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রমাণস্বরূপ বলা হয়েছে, রাশিয়া হিলারিকে প্রেসিডেন্ট হওয়া রুখতে উঠেপড়ে লেগেছে। গত মাসে ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির ই-মেইল হ্যাক হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরেই রাশিয়ার হ্যাকারদের ফিঙ্গার প্রিন্ট পেয়েছে মার্কিন ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।

এর পরই হিলারির ক্যাম্পেইন চেয়ারম্যান জন পোডেস্তার নথি হ্যাক করে রাশিয়া। মার্কিন নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপের একটাই লক্ষ্য- হিলারির ডেমোক্রেটিক দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করা।

তবে আসলেই কি হিলারিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চান না পুতিন? সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, হিলারিকে থামানো পুতিনের শুধু কৌশলগত লক্ষ্য নয়, বরং ব্যক্তিগত লক্ষ্য।

ফিরে যাওয়া যাক ২০১১ সালে। এরই মধ্যে ২০০০ ও ২০০৪ সালের নির্বাচনে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন পুতিন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে তার উত্তরসূরি হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভের শপথ নেয়ার মাত্র দুই ঘণ্টার মাথায় মেদভেদেভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুতিনকে মনোনীত করেন। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন, তিনি তৃতীয় মেয়াদের জন্য ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

ফলে ২০১১ সালে যখন পুতিনের দল সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে, তখন রাজপথে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখা দেয়। তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে হিলারি বিক্ষোভকারীদের পক্ষাবলম্বন করেন। তিনি বলেন, রাশিয়ার জনগণ নিরপেক্ষ, স্বাধীন ও স্বচ্ছ নির্বাচন চায়।

পররাষ্ট্রনীতির প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও হিলারিকে ভয় পান পুতিন। সাম্প্রতিক কয়েক মাসে যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) শাসিয়ে আসছেন তিনি।

পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, রাশিয়া এখন পশ্চিমা লিবারেল ডেমোক্রেটিক মডেলকে হেয় করে এবং ট্রান্স-আটলান্টিক সম্পর্কের পতন দেখতে চায়। দেশটি চায় ক্ল্যাসিকাল আন্তর্জাতিক আইনে ফিরে যেতে। এ পথে পুতিনের বাধা হিলারি। কারণ যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো ও ইউরোপকে দমন করে রাশিয়া চায় সাবেক সোভিয়েত অঞ্চলগুলোতে প্রভাব বিস্তার করতে।

রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্টের দেনদরবারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ইস্যু হতে পারে ক্রিমিয়ার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি। কিন্তু আদর্শিক কারণেই হিলারি চাইবেন ক্রিমিয়া একদিন না একদিন ইউক্রেনেই প্রত্যাবর্তন করুক। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে মিত্রতা রয়েছে পুতিনের।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে হিলারি আবারও মস্কোর ঘুম হারাম করে দিয়েছেন। কারণ তিনি মধ্যপ্রাচ্যের সিরিয়ায় মানবিক নো-ফ্লাই জোন চালুর দাবি তুলেছেন। রাশিয়ার বিশ্লেষকদের বিশ্বাস, সিরিয়ায় সরকার পরিবর্তনে এটা আরেকটি অজুহাত মাত্র। অথচ পুতিন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ